পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পল্লীপ্রকৃতি Cbr H প্রতিভাষণ मब्रमननिरप्रू छबनांदब्रिtáब्र अछिनन्चरनब्र छैड८ब्र মহারাজ, ময়মনসিংহের পুরবাসিগণ ও পুরমহিলাগণ, আমি আজ আমার সমস্ত হৃদয় পূর্ণ করে আপনাদের প্রতিস্থধা সভোগ করছি। আমি নিজেকে প্রশ্ন করলুম– তুমি কেন আজকের দিনে পূর্ববঙ্গে ভ্রমণের জন্তে এসেছ, কোন সাহসে তুমি বের হয়েছ। কী করতে পারো তুমি তোমার হীনশক্তিতে । এ প্রশ্নের জামায় একটা খুবই সহজ উত্তর অাছে। ত৷ এই যে, আমি কোনো কাজের দাবি রাখি নে। যদি আমি কোনোদিন আনন্দ দিয়ে থাকি আমার সাহিত্য আমার কাব্যের মধ্য দিয়ে, তবে তারই প্রতিদানস্বরূপ আপনাদের প্রীতির অর্ঘ্য সংগ্ৰহ করে যেতে পারি। বাংলাদেশ থেকে শেষ বিদায় গ্রহণ করবার পূর্বে এটুকু পুরস্কার যদি নিয়ে যেতে পারি তো সেই আমার সার্থকতা। আমি কোনো কৰ্ম করেছি কি না এ কথার দরকার নেই। আপনাদের এ জাতিথ্যের বরমাল্যই আমার যথেষ্ট । এ খুব সহজ উত্তর, কিন্তু এ উত্তর সম্পূর্ণ সত্য নয়। আর-এক দিন এসেছিল যেদিন সমস্ত বাংলাদেশে মানবের চিত্ত উদবোধিত হয়েছিল। সেদিন আমিও তার মধ্যে ছিলুম— শুধু কবিরূপে নয়— আমি গান রচনা করেছিলুম, কাব্য রচনা করেছিলুম, ংলাদেশে যে নতুন প্রাণের সঞ্চার হয়েছিল সাহিত্যে তারই রূপ প্রকাশ করে দেশকে কিছু দিয়েছিলুম। কিন্তু কেবলমাত্র সেইটুকুই আমার কাজ নয়। একটি কথা সেদিন আমি অনুভব করেছিলুম, দেশের কাছে তা বলেওছিলাম— সে কথাটি এই যে, যখন সমস্ত দেশের হৃদয় উজবোধিত হয়ে ওঠে তখন কেবলমাত্র ভাবসম্ভোগের দ্বারা সেই মহামুহূর্তগুলি সমাপ্ত করে দেওয়ার মতো অপব্যয় আর কিছু নেই। যখন বর্ষ নাবে তখন কেবলমাত্র বর্ষণের স্নিগ্ধ আনন্দসম্ভোগই যথেষ্ট নয়, সে বর্ষণ কৃষককে ডাক দিয়ে বলে – বৃষ্টিকে কাজে লাগাতে হবে । সেদিন আমি এ কথা দেশবাসীকে স্বরণ করিয়ে দিয়েছিলুম— আপনাদের মধ্যে অনেকের তা মনে থাকতে পারে অথবা বিশ্বতও হয়ে থাকতে পারেন— ‘কাজের সময় এসেছে, ভাবাবেগে চিত্ত অনুকূল হয়েছে। এখনই কর্ম করবার উপযুক্ত সময়। কেবলমাত্র ভাবাবেগ স্থায়ী হতে পারে না । ক্ষণকালের ষে ভাবাবেগ তা দেশের সকলের চিত্তকে, সকলের হৃদয়কে সম্মিলিত করতে পারে না। কর্মক্ষেত্রে প্রত্যেকের শক্তি ব্যাপ্ত হলে পরই কর্মের रज -षांद्रा वषार्ष भेका शनिष्ठ शञ्च । कार्यब्र शिन ५rनाह ।' ७हे कथा बांत्रि ՀՊլoԵ,