পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৩২

やめe ब्ररौौटण-ब्र5नांवलौ রবীন্দ্রনাথের গল্পগুলি সম্বন্ধে বিস্তারিত তথ্য গল্পগুচ্ছ চতুর্থ খণ্ডের গ্রন্থপরিচয়ে মূদ্রিত। এই খণ্ডের সংকলন ও গ্রন্থপরিচয় রচনা করেন শ্ৰীপুলিনবিহারী সেন। , রবীন্দ্রনাথের তিরোধানের পর প্রকাশিত প্রবন্ধ ও অভিভাষণ -সমন্বিত নিম্নলিখিত গ্রন্থগুলি গ্রন্থ-প্রকাশের কাল অনুযায়ী রচনাবলীর বর্তমান খণ্ডে সংকলিত হইয়াছে। আত্মপরিচয় কক্ষয়কটি প্রবন্ধের সমষ্টিরূপে গ্রন্থাকারে প্রথম প্রকাশ ১ বৈশাখ ১৩৫০ । ১-সংখ্যক প্রবন্ধটি 'বঙ্গভাষার লেখক’ ( ১৩১১) গ্রন্থে প্রথম মুদ্রিত হয়। রবীন্দ্রনাথের সহিত দ্বিজেন্দ্রলালের যে বিরোধ এক সময়ে বাংলা সাময়িক সাহিত্যকে বিক্ষুব্ধ করিয়া তুলিয়াছিল, এই প্রবন্ধ হইতেই একরূপ তাহার স্বচনা। দ্বিজেন্দ্রলাল এই প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথের "দস্ত ও অহমিকা’র সন্ধান পাইয়াছিলেন । বঙ্গদর্শন-সম্পাদকের জাহানে রবীন্দ্রনাথ এই অভিযোগের উত্তরে যাহা বলিয়াছিলেন, তাহার এক অংশ মূল প্রবন্ধের পরিপূরকরূপে নিয়ে মুদ্রিত হইল— আমি মনে জানি, অহংকার প্রকাশ করিবার অভিপ্রায় আমার ছিল না। বহুদিন হইল জর্মন কবিশ্রেষ্ঠ গ্যয়টের কোনো রচনার ইংরেজি তর্জমাতে একটা কথা পড়িয়াছিলাম, যতদূর মনে পড়ে, তাহার ভাবখানা এই যে, বাগানের মধ্যে ৰে .শক্তি গোলাপ হইয়া ফোটে সেই একই শক্তি মানুষের মনে ও বাক্যে কাৰ্য হইয়া প্রকাশ পায় । এই বিশ্বশক্তিকে নিজের জীবনের মধ্যে ও রচনার মধ্যে অনুভব করা অহংকার নহে । বরঞ্চ অহংকারের ঠিক উলটা। কেননা, এই বিশ্বশক্তি কোনো ব্যক্তিবিশেষের বিশেষ সম্পত্তি নহে, তাহা সকলের মধ্যেই কাজ করিতেছে । তাই যদি হয় তবে এতবড়ো একটা অত্যন্ত সাধারণ কথাকে বিশেষ ভাবে বলিতে बणां प्कन ? ইহার উত্তর এই যে, অত্যন্ত সাধারণ কথারও যখন জীবনের বিশেষ অবস্থায় বিশেষ উপলব্ধি হয় তখন তাহা আমাদিগকে হঠাৎ একটা জালোকের মতো চমৎকৃত করিয়া দেয়। বাহা সাধারণ তাহাকেই বিশেষ করিয়া যখন জানিতে পাই তখন তাহার » कांtदाब ॐ”एछन : वत्रगर्नन, मांथ »eys 事