গ্রন্থপরিচয় అవd ' ব্ৰহ্মচর্যে দীক্ষিত করিলেন : উপদেশাস্তে "বক্তা গায়ন্ত্রী মন্ত্র ব্যাখ্যা করিয়া ছাত্রদিগকে दूसाहेब्रा मिरजन ।” উপদেশটি পূর্বে প্রসুধীরচন্দ্র কর প্রণীত শান্তিনিকেতনে এই পৌষ গ্রন্থে (১৩৩৬) পুনর্মুত্রিত হইয়াছিল। عني প্রথম কার্যপ্রণালী : শাস্তিনিকেতন বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হুইবার পর-বৎসরেই লিখিত রবীন্দ্রনাথের এই পত্ৰখানি ঐযুক্ত ক্ষিতিমোহন সেন মহাশয়ের সৌজন্যে আমাদের হস্তগত হইয়াছে ; ‘রবীন্দ্রজীবনীকার অনুমান করেন, ইহাই শাস্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের প্রথম constitution বা বিধি’ | এই প্রসঙ্গে ক্ষিতিমোহন সেন মহাশয় লিখিয়াছেন— 'শাস্তিনিকেতনের কাজে ১৯০৮ সালে যোগ দিই। কী আদর্শ লইয়া রবীন্দ্রনাথ এই আশ্রম স্থাপন করিয়াছেন এবং কীভাবে তিনি ইহার পরিচালনা চাহেন এখানে আসিয়া তাহা জানিতে চাহিলে তিনি একখানি স্বদীর্ঘ পত্র জানিয়া আমাকে দেন। পত্ৰখানি কুড়িপৃষ্ঠাব্যাপী, এবং আগাগোড়া নিজের হাতে লেখা। তাহাতে ছাত্রদের প্রতিদিনকার কর্তব্যগুলি রীতিমতো হিসাব করিয়া-করিয়া লেখা । তখন বিদ্যালয়ের একেবারে.প্রাথমিক পর্ব। তখনই যে তাহার অন্তরে শিক্ষাজীবনের পরিপূর্ণ ঘূর্তিটি দেখা দিয়াছিল এই পত্রে তাহার পরিচয় পাওয়া যায়। পত্ৰখানি লেখা কবিগুরুর পত্নীবিয়োগের মাত্র দিন-দশেক পূর্বে— খুব উদবেগের একটি সময়ে, পত্রশেষে তাহার উল্লেখও করিয়াছেন। তবু এই পত্রে ষে স্থঙ্ক বিচার ও খুঁটিনাটির দিকে দৃষ্টি দেখি তাহাতে বিস্থিত হইতে হয়।’ পত্ৰখানি কুঞ্জলাল ঘোষ মহাশয়কে লিখিত। "তি’ গ্রন্থে মুদ্রিত (পৃ ১১ ), শাস্তিনিকেতনের তৎকালীন অধ্যাপক মনোরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়কে রবীন্দ্রনাথকর্তৃক লিখিত, সমসাময়িক একটি পত্রে এই চিঠিখানির উল্লেখ আছে— "কুঞ্জবাৰু শীঘ্রই বোলপুরে বাইবেন। আশা করিতেছি তাহার নিকট হইতে নানা বিষয়ে সাহায্য পাইবেন। অধ্যাপনা-কার্ষেও তিনি আপনাদের সহায় হইতে পরিবেন। अोस्रब्रेिक वरुद्र गश्डि डिनि ७३ कार्ई बउँौ हहेरङ फेछाउ श्हेब्रोराछ्न । ईशव्र जश्एक रउ cजांकग्न निकै श्हेरउ नकांन जझेब्रांझेि नकालझे ७कदाएका ईशग्न धअश्म कब्रिब्रां८इम । “বিদ্যালয়ের উদ্বেগু ও কার্যপ্রণালী সম্বন্ধে আমি বিস্তারিত করিয়া ইহাকে লিখিয়াছিলাম। এই লেখা আপনারাও পড়িয়া দেখিবেম— বাহাতে তদনুসারে ইনি চলিতে পারেন আপনারা ইহাকে সেইরূপ সাহায্য করিতে পারেন।
- विछांजtब्रब्र कईबङांब्र जांधि चांगनांदशद्र ठिन जरमब्र ऊँ*न्न क्जिांश- जांभनि,
