পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

శ్రీలbళ রবীন্দ্র-রচনাবলী দিয়াছেন। ‘বাংলার তাতি’ নামে ১৩৩৮ কাতিক সংখ্যং ‘বিচিত্ৰা’তেও প্রকাশিত হইয়াছিল। মোহিনী মিল -কর্তৃক প্রবন্ধটি পুস্তিকাকারেও প্রচারিত হয়। জলোৎসর্গ : ‘এবারকার বর্ষামঙ্গলে একটু নূতনত্ব ছিল। চিরপ্রচলিত প্রথাকে লঙ্ঘন করে এবার উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছিল আশ্রমের বাইরে নিকটবর্তী ভূবনডাঙা গ্রামে [ ৭ ভাত্র ১৩৪৩ ]। সেখানকার একমাত্র সম্বল একটি বৃহৎ জলাশয় বহুকাল যাবৎ পঙ্কোদ্ধারের অভাবে লুপ্তপ্রায় হয়ে এসেছিল। গ্রামবাসীদের জলাভাবের অন্ত ছিল না। বিশ্বভারতীর শ্ৰীযুক্ত প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় প্রমুখ কর্মীদের উদ্যোগে এবং গ্রামবাসীদের সহযোগে অধুনা এই পুকুরটিকে খনন করে নির্মল জলের সম্বল ফিরিয়ে আনা হয়েছে। এই জলাশয়-প্রতিষ্ঠা এবার আমাদের বর্ষামঙ্গল-উৎসবের একটি অঙ্গরূপে পরিগণিত হয়, তাই ভূবনডাঙা গ্রামের প্রান্তে এই জলাশয়ের তীরেই উৎসবের মণ্ডপ রচিত হয়।...সৰ্বশেষে কবি-নব-উৎসারিত জলকে অভিনন্দিত ক’রে একটি অভিভাষণ দ্বারা উৎসবকে স্বসম্পূর্ণ এবং সমাপ্ত করলেন।” o সম্ভাষণ : অধিনায়ক রবীন্দ্রনাথের আমন্ত্রণে, ৩• ফাত্তন ১৩৪৩ তারিখে, সাহিত্যপ্রতিষ্ঠান ‘রবিবাসর’ শান্তিনিকেতনে এক অধিবেশনে সমবেত হন, তদুপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ যাহা বলেন তাহার অনুলিপির একাংশ । অভিভাষণ : ১৩৪৬ সালের ফান্ধন মাসে রবীন্দ্রনাথ বাকুড়ায় যান। জনসভায় অভিনন্দনের উত্তরে এই ভাষণ । এই গ্রন্থে সংকলিত অনেকগুলি রচনাই বক্তৃতার স্বমুলিপি, অধিকাংশ স্থলে কবিকর্তৃক সংশোধিত— কোনো-কোনো ক্ষেত্রে সে কথা সাময়িক পত্রে উল্লিখিত ; অপর কোনো-কোনো স্থলে তাহা অনুমান করা যায়। তবে কতক সংকলন যে যথোচিত অথবা সংশোধিত অনুলিপি নহে তাহাও সহজেই বুঝা যায়– বিষয়গুণে এগুলিও রক্ষিত হইল । পল্লীপ্রকৃতি গ্রন্থ সংকলন করিয়াছেন ঔপুলিনবিহারী সেন ; বিস্তারিত গ্রন্থপরিচয়ও তিনি রচনা করেন। বর্তমান প্রসঙ্গে অন্যান্ত বিবরণ স্বতন্ত্রমূদ্রিত পত্নীপ্রকৃতির গ্রন্থপরিচয় त्रशाल झडेदा । TDDBB BBS SBBBBBBD DDDDDS DDBBS BBD AtS BDDDD DDDDD दिछब्रेिऊ दिवङ्ग१ उवां८ह ।