এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫిళగా রশিনারা । হীর মুখে প্রভুর আহ্বান শ্রবণ করিয়া মহাবিমর্ষ হইলেন । কি করেন, প্রভুর অডিা লঙ্ঘন অবিধেয়, এই বিবেচনা করিয়া পদোচিত পরিচ্ছদাদি পরিধান করিলেন ; যাত্রার সময়ে তাহার হৃদয় কঁাপিতে লাগিল, পশ্চাৎ বাধা পড়িতে লাগিল, সম্মুখে বিবিধ অমঙ্গল দেখিতে লাগিলেন। সেনানী শঙ্কিত হইয়া, রাজসম্বিধানে উপস্থিত হইলেন । ৯ মাঙ্কজ প্রথমে যথাবিধি অনুসারে অভিবাদন করিয়া নতভাবে কহিলেন, “ মহারাজ ! আডাকারী দাস উপস্থিত ; যবনদিগকে কি আক্রমণ করিতে হইবে ? অনুমতি করুন, দাস গমনে প্রস্তুত । ** শিবঞ্জী মস্তকেন্নিত করিয়া তীব্র দৃষ্টিতে র্তাহার দিকে কৃষ্টিপাত করিয়া অতি গম্ভীর স্বরে কছিলেন, “রণেরই প্রয়োজন বটে, কিন্তু যবনের আজি কালি শলুত করিতেছে না, এক্ষণে দেখিতেছি, তুমিই অামার শত্ৰু হইয়াছ —সশস্ত্ৰ আছ, অামার সহিত যুদ্ধে প্রবৃত্ত হও । ” r শিবঞ্জীর লোহিত মূৰ্ত্তি দেখিয়া সেনানী ভীত হইলেন । আকাশ পাতাল পর্যন্ত দৃষ্টি করিয়াও কোন অপরাধ করিয়াছেন কি না, স্মরণ হইল না । ক্ষণকাল ইতস্তুতঃ চিন্তা করিয়া কছিলেন,— · - * মহারাজ ! দাস কি অপরাধ করিল ? অপরাধ করিয়া থাকে, যথানিয়মে দণ্ডাজ্ঞ হউক। ” চতুরা রশিনারার প্রতি সেনাপতির দৃঢ় বিশ্বাস, তজ্জন্য সে কথা তিনি ভুমেও মনে করিলেন না । শিবঞ্জী ক্রোধভীষণ স্বরে কছিলেন, “ অরে নরাধম!