পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৪৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

.8% a আচার ও ভাব । [ ৫ম অঃ তপঃ কষ্টাতিসহেন সৰ্ব্বত্রছাতচিন্তয়।। বৈষ্ণবচার ঈশালি বৈদিকেভ্যে। বিশিষ্যতে ॥ “ঈশানি। বৈষ্ণুৰাচারে নানাপ্রকার চান্দ্রায়ণাদি তপঃ কষ্ট সহ করিতে হয়, সুতরাং ক্রমশঃ চিত্তের রজস্তম মল কাটিয়া যায়, সত্ত্বগুণের বিকাশ হয়, ভগবান বিষ্ণুর সত্বময়ত্ব চিন্তা করিতে করিতে জ্ঞানের প্রসার হয়,— অতএব সাধক ক্রমে উদ্ধ সোপানে আরোহণ করিয়া থাকে। এই নিমিত্তই বৈদিকচার হইতে বৈষ্ণবাচার শ্রেষ্ঠ । অতঃপর শৈবাচার – বেদাচার ক্রমে দেবি শৈবাচারে ব্যবস্থিত: | তদ্বিশেষে মহেশনি পশুহিংস বিবর্জনম্ ॥ শিবং মহেশ্বরং শাস্তুং চি স্তয়েং সৰ্ব্বকৰ্ম্মসু । তেধয়েৎ বক্তবাদ্যেন চতুৰ্ব্বৰ্গ প্রদং হরম্। তমেব শরণং গচ্ছেন্মনোবাককয়কৰ্ম্মভিঃ ॥ সিধ্য ত্যtশু মহেশনি শিবচরনিষেবনfৎ । অতস্তভ্যাং পরোধৰ্ম্মঃ শৈবচারঃ প্রকীৰ্ত্তিত: । “দেবি ! বেদাচারে ষে যে ক্রম বলা হইয়াছে, সেই সমস্তই শৈবাচারে অমৃষ্ঠেয় এবং বেদবিহিত সমস্ত কাৰ্য্যই করিতে হইবে । কিন্তু শৈবাচারে পশুহিংসাদি একেবারেই করিতে নাই। এই প্রকারে হিংসাদি দোষ হইতে নিযুক্ত হইয়া প্রশান্ত মহেশ্বর সদাশিবের চিন্তা করিবে। এবং তাহাতেই সমস্ত কাৰ্য্য ও তৎফল বিন্যস্ত করিবে। এবং বক্তবাদ্যের দ্বারা চতুৰ্ব্বৰ্গ প্রদায়ক