পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৪৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

a/s আলচার ও ভাব । { ৫ম স্তাঃ 7 ভাবার্থ,—“যে পৰ্য্যন্ত চিত্তে দ্বৈতভাব থাকে, যতক্ষণ আত্মভিন্ন পূর্থের ভাল হয়, ততক্ষণই আমি ইহা দেখিতেছি, আমি ইহা জানিতেছি, এইরূপ পৃথকভাবে আমিত্ব ও বিষয়ের উপলব্ধি হয়, কিন্তু যখন যোগীর চিত্ত আত্মা হইতে অভিন্ন ভাবে সমস্তই দেখিতে পায়, তখন কেহই কাহাকে দেখে না, কেহই কাহাকে জানে না, একমাত্র পরিপূর্ণ আত্মাই— চিন্ময়ী মহাশক্তিই অবশিষ্ট থাকেন,—যোগীর সত্তাও তৎকালে আত্ম-সত্তাতে বিলীন হইয়া যায়, সুতরাং কে কাহাকে দেখিবে ? কে কাহাকে জানিবে ? সে সময় দ্রষ্টাও নাই, দৃশুও নাই, জ্ঞানও নাই, জ্ঞেয় ও নাই, – কেবল চিন্ময়ী মহাশক্তিরই বিরাজ। ইহাই কুলাচারের সৰ্ব্বোচ্চ অবস্থ।” সাত প্রকার আচারের কথা তোমাকে বলিলাম,—এখন কথা । এই যে, এই আচার পদ্ধতিগুলি বলিতে ও শুনিতে যত সহজ, বাস্তবিক উহার অনুষ্ঠান অত্যন্ত কঠিন। সাধককে বেদাচার হইতে আরম্ভ করিয়া ক্রমে ক্রমে উন্নতি লাভ করিতে হয়, একেবারেই কেহ কুলাচারে আগমন করিতে পারে না । நாகடிகா சன்டின் " " -