পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৫২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ পঃ ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধন । (t') & سطقصصعصد আবার দেখা দেন। অনন্ত আকাশে অগণ্য আদিত্যমগুলে দ্যুল্যোক, ভুব বা অগণা নক্ষত্র বিরাজিত অন্তরীক্ষ লোক এবং এই পৃথিবীর ন্যায় অগণ্য ভূলোকেরও সমুদ্ভব হয়। এই ত্ৰিজাতীয় স্ব আবার সেই সত্ত্ব, রজঃ এবং তমোগুণের প্রাধান্তবশতঃ ত্রিভাগে বিভক্ত হইয়াছে=সৰু বিশালা, রজোবিশাল এবং তমোবিশালা। সাস্থ্যকার उँख् ত্ৰিগুণান্বিত স্থষ্টির এইরূপ ব্যষ্টিবিভাগ করিয়া দিয়াছেন। বিভাগ করিয়া তাহাদের স্থান এইরূপ নির্দিষ্ট করিয়াছেন ;– “উৰ্দ্ধং সত্ত্ববিশাল। তমে বিশাল মূলতঃ । মধ্যে রজোবিশাল।”—মং দং । ৩অ, ৪৮ ৪৯৫, । “সামান্ততঃ সমুদয় স্বষ্টিই ত্রিবিধ—সাত্ত্বিক, রাজসিক ও তামসিক। ভুলোকের উপরিভাগে যে সকল স্বষ্টি হয়, তাহাদিগের সত্ত্বগুণের আধিক্য থাকে ; এজন্ত তাহার সাবিক স্বষ্টি। ভূলোকের অধোভাগে যে সকল স্বষ্টি হয়, তাহাতে তমোগুণের আধিক্যবশতঃ তাহারা তামসিক স্বট বলিয়া প্রসিদ্ধ আছে। মধ্যে অর্থাৎ ভূলোকের স্বষ্টি সকল রাজসিক, উহাতে রজোগুণের আধিক্য আছে।” প্রতি খণ্ড-প্রলয়ের পর ত্রিগুণময় ত্রিভুবনের বিকাশ । श्झ ।। 4ं ত্ৰিভূবন অবগুই সমষ্টি অর্থেই বাচা হইয়াছে। সমষ্টি সত্ত্বগুণ প্রধান দেবলোকের নামই স্বৰ্গলোক, সমষ্টি রজোগুণ প্রধান লোকের নামই অন্তরীক্ষ লোক এবং সমষ্টি তমোগুণ প্রধান লোকের নামই ভূলোক। এই