পাতা:রহস্য-সন্দর্ভ (তৃতীয় পর্ব্ব).pdf/১০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రిe !ఆ ]] শের ছটাক ও পোয়া শব্দের ব্যুৎপত্তি । ఏ3 শ্যেন পক্ষী এক শত পঞ্চাশ শ্রেণীতে বিভক্ত · ব্যক্তির সঙ্গে একটী স্থল সুদীর্ঘ ষষ্টি থাকিস্ত। হইয়াছে। তন্মধ্যে কোন কোন শ্রেণীস্থ বাজ। তৎসাহায্যে উক্ত ব্যক্তিগণ নালা ও ক্ষুদ্র ঝোপ সম্পূৰ্ণৰূপে বশীভূত হয় না । তজ্জন্য তৃতীয় , উল্লঙ্ঘন করত পক্ষীর পশ্চাতে ধাবিত হইত । এডওয়ার্ড এ বিষয়ে এই নিয়ম স্থাপন করিয়াছি- কিংবদন্তী আছে যে অষ্টম হেনরী একটা প্রণালীলেন যে কোন ব্যক্তি পলায়িত বাজ ধৃত করিলে লঙ্ঘন-কালে পঙ্কের হ্রদে নিপতিত হইয়া মুমৃফুদণ্ডমায়কের নিকট তাহা প্রত্যপণ করিবে । দশাপন্ন হইয়াছিলেন। এলিজেবেথ পরম दिलीইউরোপের প্রাচীন পুরোহিতের হস্তে বাজ- ; বর্তী ও বুদ্ধিমতী রাজ্ঞী ছিলেন । তাহার রাজত্বপক্ষী-ধারণ-পূর্বক অরণ্য-প্রদেশে পক্ষিশিকার কালে ই’লণ্ডে জ্ঞানচচ্চার অশেষ উন্নতি হইয়াকরিয়া ভ্রমণ করিতেন, তদৰ্থে তাহাদিগের মর্য্যা- ছিল, তথাপি তিনি সহবর্তিনী কামিনীগণের দার বিশেয হানি হইত না । কিন্তু সুপ্রসিদ্ধ সঙ্গে শ্যেন-শিকারে গমন করিতে অত্যন্ত অনুচসর কবি তদ্বিযয়ের ব্যঙ্গস্বৰূপে “ কান্টরবরীর রক্ত ছিলেন । - উপন্যাস ’ নামক কাব্যে এক যাজকের বর্ণনায় । লিথিয়াছেন যে, “তাহার ধর্মশাস্ত্রে বিশেষ জ্ঞান | - থাকুক বা না থাকুক, কিন্তু তিনি উত্তমৰূপে ঘো- শের ছটাক ও পোয়া শবের ড্রায় চড়িতে পারিতেন, এবং শ্যেন-শিকার করি- ব্যুৎপত্তি । তেও বিলক্ষণ পট ছিলেন।” | z 3. শ্যেনপ্রতিপালকেরা যে যে উপায়দ্বারা : বাজপক্ষিকে সুশিক্ষিত করিত তাহা এস্থলে ; উল্লেখ করা অনাবশ্যক। শিকারের স্থল বিব- : | রণ এই যে মৃগয়ার্থীরা বাজের চক্ষু অবৰুদ্ধ । তাহাহইতে অপর কোন পদার্থের চতুর্থাংশের করত তাহাকে হস্তোপরি বসাইয়া ক্ষেত্রে নাম পাদ হয়। সেই পাদের উচ্চারণ অপভ্রংশ লইয়া যাইতেন, এবং সম্মুখে বক সারস কপোত করিয়া “পোয়া” হইয়াছে। পরন্তু শের ও ছটাপ্রভৃতি পক্ষী উভডীয়মান দেখিলেই বাজের কের ব্যুৎপত্তি তদ্রুপে নিম্পন্ন হয় না। এ বিষয়ে চক্ষুর আবরণ বিমুক্ত করত তাহাকে তৎপ্রতি অন্য অনুসন্ধান প্রয়োজনীয়। তৎসাহায্য এই ৰূপ প্রেরণ করিতেন । বাজ মুক্ত হইবামাত্ৰ মৃগব্য | দৃষ্ট হইয়াছে যে প্রাচীন কালে এতদ্দেশে গুঞ্জা বা পক্ষীর প্রতি ধাবন করে, এবং অবিলম্বে তা- কুচ বা রতীই সকল মানের মূল ছিল। সেই প্রকার হাকে প্লুত করত স্বামির নিকট প্রত্যাগমন । দুই শত গুঞ্জায় এক টঙ্ক হইত ; তাহার অপভ্রংশে করে। যে বাজ ত্বরায় প্রত্যাগমন না করে “টাক” এবং অধুনা “টাকা” শব্দ উৎপন্ন হইয়াছে। তাহাকে পক্ষ্যারুতি কতকগুলি পালক একটা দুই শত গুঞ্জায় এইক্ষণকার ১৪শু যব পরিমাণ হয়, রজ্জতে বদ্ধ করিয়া তাহা এক ডণ্ডের অগ্রে এবং তদ্রুপ ও টঙ্কে যে পরিমাণ হয় তাহার নাম বদ্ধ করত দেখাইতে হয়। তদৃষ্টে সে তৎক্ষণাৎ | “ছটাক ” অর্থাৎ ৬ টাকা পরিমাণ ! এইক্ষণকার প্রত্যাগমন্তু করে, মুদ্রিত किंटब 4३ প্রতিকৃতি টাকার পরিমাণ ১৮০ যব, তাহার পাচ টাকার প্রদর্শিত হইয়াছে । শিকারকালে শিকারার্থী ! যে পরিমাণ হয় পুৰ্বকার ও টাকায় প্রায় তাহাই 7*?y; ಟ್ಗ ঠকরন্দ সকলেই জ্ঞাত আছেন যে