পাতা:রহস্য-সন্দর্ভ (তৃতীয় পর্ব্ব).pdf/১৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

" سيان في কলিকাতার জনসঙ্খ্যা । [রহস্য-সন্দর্ভ । কলিকাতার জনসঙ্খ্যা । ফুঙ্গে তাধিক বৎসর পূর্বে কলিকাতা অতি 繼 하 ট্যৎ সামান্য স্থান ছিল ; এবং ইহার 據 ঃসন্নিকটবৰ্ত্ত স্থানসকল ভয়ঙ্কর আর "ণ্যময় ছিল । তৎপ্রযুক্ত যৎকালে জব চাৰ্ণক সাহেব এতদ্দেশে আগমন করিয়া ছিলেন তৎ, সময়ে এই কলিকাতা মধ্যে অরণ্য তৰুতে গাত্ৰ আলম্বন করত বিশ্রাম-সুখানুভোগে প্রণোদিত হইয়া ছিলেন । সেই অরণ্য প্রদেশ এই ক্ষণে অমরাবতীতুল্য মনোহর রম্য | নিকেতন হইয়াছে । । পূৰ্বে চাদপাল ঘাটের দক্ষিণাংশে একট অরণ্য ছিল। তন্মধ্যে ব্র্যাত্র, ভল্লুক, মহিষ প্রভৃতি ছিাত্র জন্তুসকল বাস করিত, এবং দসু্যরা ঐ অরণ্যস্থানে সতত পান্থগণের সর্বস্বাপহরণ করত তাহাদিগের । প্রাণ সংহার করিত। ঐ অরণ্য এবং খিদিরপুরের ক্রোড় পর্য্যন্ত স্থান মধ্যে দুইটী সামান্য গ্রাম ছিল, তন্মধ্যে যে স্থানে ফোট উইলিয়ম দুর্গ সংস্থাপিত হইয়াছে সেই স্থানে গোবিন্দপুর নামে একটী গ্রাম খ্যাত ছিল । , ১৭১৭ খ্ৰীষ্টাব্দেও কলিকাতা প্রক্লত বন্যস্থান ছিল । তৎকালে পথিকেরা দিবসেও চৌরঙ্গীর নিকট দিয়া গমন করিতে শঙ্কিত হইত। পূৰ্বে মহারাষ্ট্রী য়েরা এদেশে আসিয়া মহা উৎপাত করিত, তন্নিমিত্ত ১৭১৪ খ্ৰীষ্টাব্দে কলিকাতার চতুষ্পাশ্বে একটা পরিখা কাটা হয়। ঐ পরিখা টালীর নালার নিকটে আরব্ধ হইয়৷ কলিকাতার দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর ভাগ ব্যাপন করিয়া বাগবাজারের নিকট গিয়া গঙ্গায় সম্মিলিত হয় । উহার স্ব-সাবশেষ বাহিরब्राखाब्र निकछे चमग्राणि मृडे इब्र। ८rाठीएमब्रा बट्जन যে ঐ পরিখা ভিন্ন কলিকাতার রক্ষার নিমিত্ত অপর এক উপায় ছিল; তাহা একটা দেবখাত । তাহা চাদ পালের ঘাট অবধি বেলিয়াঘাটা পর্য্যন্ত ব্যাপ্ত ছিল । মাকুইস ওয়েলেস্থলী-কর্তৃক “ গবর্ণমেণ্ট হাউস’ নিৰ্ম্মিত হইবার পূৰ্বে ঐ পরিখা বোজান হয় । উহার অবশিষ্ট কিয়দংশ অদ্যাপি হাড়িটোলার নিকট দৃষ্টি গোচর হইয়া থাকে । ১৭৫শু খ্ৰীষ্টাব্দে যে সময়ে ইরাজের কলিকাতা অধিরুত করিয়া ছিলেন, তৎকালে চৌরঙ্গীর চতুষ্পাশ্ব অনুপ্ত ভূমি ও ধান্য ক্ষেত্রে পরি ব্যাপ্ত ছিল । কেবল ৭০ টা মাত্র ইংরাজদিগের আবাস বাট ছিল । পলাশীর যুদ্ধের পর লর্ড ক্লাইব ফোর্ট উলিয়ম দুর্গ-নিৰ্ম্মাণ আরম্ভ করেন, তৎকালে উহ নগরহইতে এক পাদ ক্রোশ দূরে স্থিত ছিল, এবং তাহা সমূদ্র হইতে পঞ্চাশং ক্রোশ দূরবর্তী উল্লিখিত আছে। নূতন চীনাবাজারের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশে পুরাতন দুর্গ স্থিত ছিল । ই-রাজদিগের বাণিজ্য ও ব্যবসায়দ্বারা কলিকাতা ক্রমশঃ ঋদ্ধিশালিনী নগরী হইয়া উঠিলে ১৮৩২ খ্ৰীষ্টাব্দে পুলিসের মাজিষ্ট্রেট'কলিকাতার জন-সঙথ্য-নিৰূপণে প্রবৃত্ত হইয়াছিলেন । তদগণনায় ৬ লক্ষ লোকের সমষ্টি হইয়া ছিল ; কিন্তু সে সমষ্টি-করণ-কাৰ্য্য সৰ্বমত প্রকারে অবিশ্বাসযোগ্য হইবাতে সুপ্রিম কেটের প্রধান বিচারপতি মান্যবর হেনরী রসল সাহেব পুনবার কলিকাতার লোকলিৰূপণার্থে প্রবৃত্ত হইয়া ছিলেন । ফলতঃ তিনিও এতদ্বিষয়ে রূতকাৰ্য্য হইতে পারেন নাই। তৎপর ১৮৪২ অব্দে পুলিসের প্রধান মাজিষ্ট্রেট ষ্টীল সাহেব এই কার্য্যে প্ররক্ত হন । তেঁহ তিন লক্ষ লোকের সঙ্খ্যা করেন; কিন্তু তাহার কার্য্যও নিঃসন্দেহৰূপে প্রতিপন্ন । श्ब्र नtं । उ५viग्झ 4ं भ्रश्ोनत्रिंङ्गी-भ८था ८ष সকল লোকের বসতি আছে তাহার সঙ্খ্যা নিৰা পণের নিমিত্ত এই বৎসরের প্রথমে এক আয়োজন