পাতা:রহস্য-সন্দর্ভ (তৃতীয় পর্ব্ব).pdf/১৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

be os I দিবস ঐ স্থানে গিয়া রাত্রি জাগরণ করেন ও প্রাতে গৃহে গমন সময়ে তাহার প্রণয়িনী শাথে मबां९ नाप्नी ८कांन ब्लभमोज्ञ उदन नशूश्वबर्डि °थ দিয়া গমন করিতেন। কিন্তু সে উাহার প্রতি দৃষ্টিপাত করিত না । চত্বারি°শ৫ দিবসের প্রাতঃকালে • ঐ ভামিনী গবাক্ষহইতে র্তাহাকে বাটীমধ্যে প্রবেশের ইঙ্গিত করিল । হাফেজ তন্মধ্যে প্রবেশ করিলেন । তাহাতে ঐ দিব্যাজনা ঈষদৃহাস্য করিয়া তাহাকে স°বরণ করিতে স্বীকৃত হইল, এব• সে দিবারাত্র আপন গৃহে তাহাকে রাথিতে আগ্রহিণী হইল ; কিন্তু হাফেজ এতাদৃশ অধ্যবসায় স্বীকার করিয়াছিলেন সে প্রত্যনুষ্ঠান ভঙ্গ করা অনুচিত বিধায়ে সে দিবস তাছার বাটী না থাকিয়া ভবনাভিমূখে প্রস্থান করিলেন, এব• যথাকালে পীরসজ স্থানে জাগরণে কালযাপন করিলেন । প্রবাদ আছে যে চত্বারি°শংরাত্রি-প্রভাতে হরিদৃবস্ত্র ধারী এক জন অলৌকিক রদ্ধ তাহার নিকট আসিয়া একপাত্ৰ অমৃত পান করাইল, তাহাতেই র্তেহু কবিত্ব সম্পন্ন হন । হাফেজ এক পতিপ্রাণী সুৰূপা রমণীর পা१िअंश्१ बह्निञ्जोंश्लिन । झभ१ी षष्ठस्व मूेीज। এবং শাতিশয় প্রশংসিত ছিলেন । হাফেজের । ोबद्मभाश्न. उँोशङ्ग झुङ्का श्ञ्च । डीम्न-ध्रुङ्काশোকে হাফেজ স্বীয় গ্রন্থে শোকসূচক কতিপয় পদ্যাবলী লিখিয়াছেন। হাফেজের গ্রন্থে মদ্য ও ললনার প্রশংসা বিস্তার থাকাতে তাহার মৃত্যুর পর তাহার শত্রুর তিনি মোসলমান ছিলেন না বলিয়া তাহার যথাশাস্ত্ৰ সমাধি দিতে নিষেধ করে ; তাহাতে র্তাহার বৰুৱা এই কহেন বে হাফেজের পুস্তক খুলিয়া এক জন অল্পবয়স্ক বালকের যে পদ্যে প্রথম দৃষ্টি পড়িবে তাহাতে মাস্তিকতা থাকিলে তাঙ্কার শাস্ত্রমত সমাধির অনুরোধ করিবেন না । পরে शां८कख ! ,》@? ঐ ৰূপ করা হইলে একটি পদ্য ব্যক্ত হইল, তাহাতে লিখিত ছিল যে “ হে ভ্রাতঃ, হাফেজের শবনিকটে আসিতে ভীত হইও না, যেহেতু যদিও সে পাপপঙ্কে নিমগ্ন আছে, তথাপি সে ঈশ্বর সন্নিধানে গমন করিবে ।” এই বাক্যে র্তাহার আস্তিকতা সিদ্ধ হয়, ও সমাধি প্রাপ্তির বাধা विनश्ले इज्ञ ! হাফেজের মৃতু্য-বিষয়ে দৌলত শাহ লিখিয়া८झ्न ८य १२० श्झिी भय्क उँोश्ाङ्ग झुङ्गु श्ञ्च। অন্য স্থলে ৭৯১ যবন শক লিথিত হইয়াছে । কিন্তু মুহম্মদ গোলান্দাম নামা তাহার কোন সুহৃদ ৭৯২ হিজরীর অব্দই ঐ ঘটনার কাল উল্লেখ করিয়াছেন । ইহা ভিন্ন অপর কতিপয় গ্রন্থকার আরও অনৈক্য সময়ের উল্লেখ করিয়া থাকেন । যাহা হউক হাফেজের কবর স্থিত প্রস্তর ফলকে ৭৯১ অবদই লিথিত আছে । তাহাতে ই°রাজী ১৩৮৮ অব্দ নিদ্ধারিত হয় । হাফেজের মৃত্যুর পর শুলতান আবুল কাশিম বাবর দিগ্বিজয়ার্থ সিরাজ নগরে উপস্থিত হইয়াছিলেন । ঐ সময়ে তাহার প্রধান অমাত্য হাফেজের কীর্তিস্তম্ভ অতি সুন্দর রূপে নিৰ্মাণ করিয়া দিয়াছিলেন ; এবং তৎপর অবধি ভূপাল ও ধনাঢ্য ব্যক্তিবর্গের প্রযত্নে সময়ে সময়ে উল্লিথিত মন্দির সংস্কৃত হইয়া থাকে। কোন সভ্রান্ত ব্যক্তি ১৮১১ খ্ৰীষ্টাব্দে তৃতীয় জর্জের দৌত্য কার্য্যে নিযুক্ত হইয়া পারশ্য দেশে সমাগত হন। তিনি ব্যক্ত করিয়াছেন যে উহা তৎকালেও অতি সুন্দর অবস্থায় রক্ষিত হইয়াছিল। ঐ মন্দির সিরাজনগর-প্রাস্তবর্তি এক মনোরম্য উদ্যানমধ্যে স্থাপিত আছে ।