পাতা:রহস্য-সন্দর্ভ (তৃতীয় পর্ব্ব).pdf/১৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రిe ta ) অত্যন্ত প্রযত্নশীল। তাহাদিগরুত দেবালয়সকল অতু্যৎক্লষ্ট সুচিত্রিত মর্মর প্রস্তরদ্ধারা রচিত হয় ; এবং ঐ সকল দেবালয় প্রায় পৰ্বত-শিখ রাগ্রে সস্থাপিত হইয়া থাকে । তাহার চতুম্পার্শ্বে সুদীর্ঘ দেয়াল বিনিৰ্ম্মিত হয়। জৈন দেবের নিকট দিব রাত্রি রৌপ্যপ্রদীপ দীপ্যমান থাকে, জৈনোপাসকেরা কদাচ তাহা निर्वां*रुई८ठ ८मन्त्र न ! সপ্ত শতাব্দীতে বল্লভী-বংশের লোপ হইলে কিয়ংকালের নিমিত্ত গুজরাট দেশে কোন ভূপালই কুশলে রাজ্যশাসন করিতে পারেন নাই। ঐ সময়ে প্রকৃত অরাজক হইয়া উঠিয়াছিল ; এবং গৃহবিবাদেরও অপ্রতুল ছিল না। অবশেষে জয়শেখরদেব ও তদীয় ভাৰ্য্যা ৰূপসু ন্দরী, এবং রাজপত্নীর সহোদর সুরপাল, এই | কয়েক জনম্বইতে র্তাহাদিগের রাজ্যের শেষ ও তাহার অপত্যহইতে পুনশ্চ অপর এক দৃঢ় রাজ্যের সূত্রপাত হয়। জয়শেখরদেব প্রাচীন চোর-বাণীয় ছিলেন। উক্ত চোর-বগীয় নৃপতিগণ প্রসিদ্ধ সোমনাথ দেবের মন্দিরের নিকটবর্তি দেববন্দর নামক স্থানে বহুকাল আধিপত্য করিয়াছিলেন। একদা কোন দিগবিজয়ী সৈন্যাধ্যক্ষ সৌরাষ্ট্র দেশ অকারণে সহসা আক্রমণ করিবায় উক্ত ভূপাল জয়শেখর আপন রাজপাট পরিত্যাগপূর্বক রমনামক হ্রদের নিকট পলায়ন করিয়া उथाब्र टrाक्रीन बझडी-cननांमज नत्रुश् कब्रउ দুৰ্জ্জয় যবনসৈন্যের আক্রমণহইতে আপনাদিগকে । রক্ষণ করেন। তৎকালে দক্ষিণ দেশে আতিবিখ্যাত শোলাক্ষীবীয় ভূপালের অত্যন্ত যশস্বী এব° তেজোবন্ত ও পরাক্রান্ত ছিলেন । ভ্রমণশীল কবিদিগের নিকট/ঙাহারা জয়শেখরের দুরবস্থার বিবরণ শ্রবণ বৰ্ব্বত ভাষার পঞ্চাসুর রাজপাট ४णज्ञांदल्लेख हैष्ठिरुॉन । আক্রমণ করেন। ভূপাল ঐ আসন্নবিপদৃষ্টে সুরপালের প্রতি রাজীকে স্থানান্তর করণের আদেশ প্রদান করত ঐ যুদ্ধে শত্রুদিগের হস্তে প্রাণত্যাগ করেন । রাজ্ঞী তৎকালে অস্তঃসত্ত্ব ছিলেন ; আপন ভ্রাতা সুরপালের সমভিব্যাঙ্কারে সেই অবস্থাতেই অতিবাস্তে বিচিত্র রাজপুরী পরিত্যাগপূর্বক বনাভিমুখে প্রস্থানপরায়ণ হইলেন । এ দিগে শোলাক্কী রাজা পঞ্চাসুর অধিরুত করত গুজরাট দেশে আধিপত্য স্থাপন করিলেন। অনন্তর রাজমহিষী বনমধ্যে এক রাজকুমার প্রসব করত শিশুটীকে ক্রোড়ে লইয়া ভ্রমণ করিতে ২ এক জৈন সিদ্ধের আশ্রমে উপস্থিত। হইয় তাহাকে পিতাসম্বোধনপূর্বক আশ্রয় যাজ্ঞা করেন, এবং যাবৎ সহোদরের সহিত পুনঃ সাক্ষাৎ না হয় তাবৎ ঐ সিদ্ধের আশ্রমে অবস্থিতি করিতে প্রণোদিত হইলেন । সিদ্ধ রাজপুপ্রকে অসাধারণ লক্ষণাক্রান্ত দর্শনে তাহার বনরাজ নাম রাখিয়াছিলেন, এব• অতিযত্নের সঙ্কিত তাহাকে শিক্ষা প্রদান করিয়াছিলেন । অতঃপর গির্ণার পর্বতের অরণ্যমধ্যে সুরপালের সহিত বনরাজের সাক্ষাৎ হয় । বনরাজ তৰুণ অবস্থায় মাতুলের সহিত মিলিত হইয় বৈরি নির্যাতন-জন্য যুদ্ধে যাত্রা করণের অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন । তৎকালে তাঙ্কার চতুৰ্দ্দশ বৎসর মাত্র বয়ঃক্রম বলিয়া সুরপাল তৎপ্রস্তাবে अनक्राज्र झिएजन । किस्त्र बमङ्गोरखाङ्ग श्र°छा-बज्ञ६ক্রমকালেই পূৰ্বপুৰুষদিগের কীৰ্ত্তিকলাপ হৃদয়ে জাগ্রৎ হইবাতে তিনি হস্তে তরবারি গ্রহণপূর্বক মাতুলের সমক্ষে কহিতে লাগিলেন ; “ এই অস্ত্ৰে শত্রুদিগের শোণিতপাতদ্বারা যদ্যপি পিতৃলোকের তপণ করিতে পারি তাহা হইলেই আমার রায়পুঞ্জ-কুলে জন্ম সার্থক হইবে। আর ইহাতে যদি অরুত কাৰ্য্য হই, তাছা হইলে সঞ্জাম