পাতা:রহস্য-সন্দর্ভ (তৃতীয় পর্ব্ব).pdf/৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

९*~*jख [] কোয়াটিমুণ্ডী । 。@议 বর্ণ, দ্বিতীয় কটাবর্ণ,তৃতীয় ধূত্রবর্ণ। তন্মধ্যে কটাবর্ণ কোয়াটিমুণ্ডীই সর্বপ্রসিদ্ধ । তাহার বিস্তার ও স্থূলতা’ প্রায় গৃহপালিত বিড়ালের অপেক্ষা অধিক হয় না। ধূম্ৰবৰ্ণ কোয়াটি তদপেক্ষ কিঞ্চিৎ রহৎ হইয়া থাকে, কিন্তু কেহই গন্ধনকুলের তুল্য হয় না। পরন্তু সকলেরই লাজুল শরীরসদৃশ বৃহৎ হয় । কথিত হইয়াছে যে কোয়াটির শরীর বিড়ালের সদৃশ,পরস্তু তাহা স্থূলতায় বিড়ালদেহাপেক্ষ কিঞ্চিৎ বৃহৎ, কিন্তু তাহাদের পদ তদপেক্ষা খর্ব ও डूजउज्ञ ॥ ३शङ्ग नब्बन क्रूज बप्प्ले, किख श्रडाख छথাল, এবং সর্বদা ইতস্ততঃ নিরীক্ষণে ব্যাপৃত থাকে। কোয়াটির কর্ণ গোলাকার, কিন্তু মুখাবয়বের সহিত অসমান নহে। নখগুলি সুদীর্ঘ ও তীক্ষ্ণ ও মৃত্তিকা-খননে বিশেষৰূপে উপযুক্ত । গলদেশ শৃগালের ন্যায় । পৃষ্ঠ দেশ উচ্চ। উদরভাগ কিঞ্চিৎ উত্তান । লাঙ্গুল ব্যান্ত্রের তুল্য ক্রমশঃ প্রতনু, ও স্তরে স্তরে শুক্ল ও ক্লষ্ণ কেশে মণ্ডিত । কোয়াটির গাত্র দীর্ঘ স্থল ও ঘন লোমে আবৃত। ইহাদিগের জাতিভেদের উল্লেখে ইহাদিগের বর্ণের বিবরণ উক্ত হইয়াছে। ইহাদিগের দন্ত কুকুরের ন্যায় তীক্ষ্ণ ; বিশেষতঃ শ্বদন্তগুলি অত্যন্ত বৃহৎ তীক্ষ্ণ ও সূচ্যগ্র, পরস্তু অপর সকল লক্ষণহইতে ইহাদের শুণ্ডই বিশেষ আশ্চৰ্য্য । তাহা শূকরশুণ্ডহইতে কিঞ্চিৎ দীর্ঘ ও সর্বতোভাবে নমনীয়। কোয়াটিমুণ্ডী পশু সকল ঐ শুণ্ড সৰ্বদ সঞ্চালিত রাখে, ও যে কোন পদার্থ সম্মুখে দেখে তাহা তৎক্ষণাৎ উহাদ্বারা স্থত করিতে চেষ্টা করে ; ফলে তদ্বারা অতি ক্ষুদ্র बख७ छूभि ब इभाक्श्रिङ उदखांजन कब्रिब्र লইতে পারে । শয়নকালে ইহারা ঐ শুণ্ড উর্জে উত্তলোম করিয়া নিদ্রা যায়, তাহাতে তাহীদের খাস-কার্য্যের বিশেষ উপকার হইয়া থাকে । ইজাদিগের আত্রাণশক্তি অত্যন্ত প্রবল। তাঙ্কার সাহায্যে এই গণ্ড কোন বস্তুই অনাত্রাতরূপে উদর স্থ করে না ; এমন কি জল পর্য্যন্তও শুকিয়া খায় । - ইহারা নক্তঞ্চর । দিবসে নিদ্রা যায়। নিদ্রাকাল চারি বা পাচ ঘণ্টার অধিক নহে। নিদ্রিতকালে বৃক্ষশাখা এমত দৃঢ়ৰূপ ধৃত করে যে কদাপি ভূমিতে পতিত হয় না। ইহারা ভূগর্ভাদিতেও বাস করিয়া থাকে। নিভৃত স্থানে ইহাদিগের বিশেষ আস্থা দেখা যায় না । ইহাদিগের স্বভাব বন্য পশুর ন্যায়, অতএব প্রতিপালন করিলে অন্যান্য পালিত পশুদিগের তুল্য অনায়াসে পোষ মানে না । ইহাদিগের প্রধান খাদ্য মা’স । প্রতিপালন কালে গ্রাম্য পশুর ন্যায় অন্নাদি সুপক্ক দ্রব্যেও অপ্রীতি নাই। ক্ষুধার উদ্রেক হইলে ইহারা পক্ষীদিগকে এমন সত্বরে আক্রমণ করে যে বিশেষ চঞ্চল পক্ষীরাও জানিতে অবসর পায় না । পক্ষীর অভাব হইলে কীট পতঙ্গ আহার করে। ক্ষুদ্র পক্ষী, পক্ষিশাবক ও অণ্ড ইহারা সর্বদা আম্বেষণ করে ; নানা প্রকার কীট পাইলেও তাহা অখাদ্য জ্ঞান করে না, ও কোন কোন ফল ও কন্দমূলও গ্রহণ করিয়া থাকে। ক্ষুধাশান্তি হইলে সম্মুখস্থ পশুকেও আক্রমণ করে না। অলস হুইয়াও বসিয়া থাকে না ; কুৰ্দ্দন, ধাবন লম্ফ ও বাক্ষ প্রভূতি ক্রীড়া করিয়া কাল অতিপাত ও শাখা-মৃগের ন্যায় অতি শীঘ্ৰ বৃক্ষে আরোহণ করে। দিবাভাগে নিদ্রাভঙ্গের পর সুমিষ্ট বৃক্ষের মূলোৎপাটন পূর্বক তাহার রস সুলেহন করিতে থাকে, কোমল মূল হইলে ভক্ষণ করে। ইহাদিগের পরিপাক-শক্তি সাতিশয় প্রবল। ক্ষুৎক্ষাম-কণ্ঠ হইলে কোয়াটি ব্যতিব্যস্ত হইয়া ইতস্ততঃ পরিধাবন করিয়া বেড়ায়। এবং তৎকালে যে কোন ক্ষুদ্র জন্তু তাহার সম্মুখে নিপতিত হয় তাহাকেই বধ করে ; পরন্তু যে জন্তুকে নিহত করে তাঙ্কার সমুদয় মা’সাদি ভক্ষণ করে না; কাহার বা শোণিত, কাহার বা