এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
২০২ রাঘব-বিজয় কাবা নিজকরে, সে-০ মেরি সৌভাগের কথা । হবে কি সেদিন, শস্তু, অভাগীর ভালে, র্তাহারে রাখিয়া আমি পদপ্রান্তে তা’র মুদতে পারব আঁখি অনন্তশয়নে । আজ দৃঢ় পণ মোর, নিশ্চয় পালিব । খুলিব পিঞ্জরদ্বার,—জনকন দনী এই দণ্ডে ভেটিবেন জীবনবল্লভে । নিবাইল রাঘবের রোষবহ্নি আজি বৈদেহী-সলিল সিঞ্চি স্বকরে নিমেষে । জীবন থাকিতে— হায় কি আছে জীবনে আর ? ) থাকতে এ প্রাণ, পারবে না কতৃ কেশাগ্র স্পর্শিতে তব কৃতান্তের ছায়া ।” এষ্টভাবে চিন্তিলেন সতী বরাঙ্গনা ক্ষণকাল ; দ্রুতপাদক্ষেপে রক্ষেীরাজ অমনি সহসা আসি পশিল আগারে । বসি পাশ্বদেশে, সস্তাঘল মিষ্টভাষে সহর্ষ-কৌতুকে ; মুম্বুয়ু যেমতি বন্ধুজনে, প্রণাপ-কৌতুক-ভরে, বৈকারিক রোগে মোহমুগ্ধ : “কি ভাবিছ একাকিনী ?— কতদিনে বিভীষণ হবে রাজ, আর