এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
তৃতীয় সর্গ। ఆసి কতই সাধিলা বৎস লইতে তখন পৃষ্ঠে করি বহি মোরে রাঘবসকাশে । মূঢ় আমি, না শুনি সে সাধনা তব ; তা’ হ’লে ত হইত না, এ হেন দুৰ্গতি আজি অভাগীর ভালে । হায় মাতঃ সৰ্ব্বসহ, কত দুঃখ, কতই যাতনা আর সহিবে নীরবে তুমি নিজ দুহিতার। লও, দ্বধা খণ্ড হ’য়ে এখনি জননি, ল9 অঙ্কে তনয়ারে করুণা করিয়া । রক্ষ পরিতাপ মাতঃ, এ রক্ষের করে ।” হেরিয়া রাবণে, এইরূপে বিলপিল *:- ’কনীি ; কুগ্ৰহ-পীড়িত হ’লে বিলপে রোহিণী যথা শশাঙ্করহিত । হেনকালে ধাই বেগে সতীর সম্মুখে দাড়াইলা রক্ষপতি। মুহূৰ্ত্ত যেন বা রহিলা সে মন্ত্ৰমুগ্ধ হেরি তনুছটা । যাতনা-কর্শিত এত, তবুও যেন বা নিদাঘের স্রোতস্বিনী-সম তনু দেহ ফুটি বাহিরিছে জ্যোতি বিমল, তরল । অল্পে অল্পে নিজ কল্প ছাড়িছে যেন বা