পাতা:রাজকন্যার গুপ্তকথা - দেড়ে বাবাজী.pdf/২৫

পথি-বধ্যে । ʼ YRSb মন্দিরে যে উদাসিনী ও বাঙ্গালী সন্ন্যাসীকে দেখেছিলেন-এ বিজন বনে সেই দুই মনুষ্য মূৰ্ত্তি ! ক্ৰমে ক্ৰমে চারি দণ্ড রাত্রি হয়ে উঠাল-অন্ধকায়ে আর কিছুই দেখা যায় না,-পৃথিবীর ভয়ানক মূৰ্ত্তি-মাথার উপর অনস্তবিস্তুত নীল আকাশে ; ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র তারাগুলি ঝক ঝক করে জ্বলছে-গাছ, পালা অন্ধকার সাগরে ডুবে রয়েছে। ঝিল্লীরবে বনখণ্ড পরিপূর্ণ হয়ে, রাত্রির ভয়ানক মূৰ্ত্তির ঘোষণা ! কচ্চে,-মনুষ্য কণ্ঠরব কি মনুষ্য গমনাগানের কোন চিহ্ন লক্ষ্য হচ্চে না, S DD BDDDB BDB SLDi BDDDBD BBS DBDB BBB EDDDD DB বল্লেন, “উঃ ! কি ভয়ানক অন্ধকার কিছুই দেখা যায় না ; আমরা যে কোন পথে গমন করব, তার কিছুই নিরূপণ করা যাচ্চে না। অন্ধকার এসে যেন আমাদের গতি রোধ কচ্চো।” উদাসিনীর বাক্য শেষ হলে, তার অনুগামী নবীন সন্ন্যাসী বুলে উঠলেন, “মাতঃ ! আর ভয় নাই,-ঐ দেখুন পশ্চাৎ দিকে অগ্নিশিখা দেখা ' যাচে। বোধ হয়, পথিকগণ এই পথে আসছে- একটু অপেক্ষা করুল আমরা এই সঙ্গে নিরাপদে গমন করব।” উদাসিনী পশ্চাৎ ফিরে দেখলেন, যথার্থই একটী অগ্নিশিখা বনের কতক ভাগ আলো করে, তাদের পশ্চাৎ পশ্চাৎ আসছে। তঁরা আর গমন না করে একটী বৃক্ষ মূলে আলোর অপেক্ষায় বসলেন। দেখতে দেখতে মশাল হস্তে কতকগুলি লোক তঁদের সামনে এসে উপস্থিত হোল। আগন্তুকদের চেহারা দেখেই তাদের অন্তরাত্মা উড়ে গেল। এক একটি মূৰ্ত্তি পাঁচ হাত লম্বা।--যেন পাথর দিয়ে গড়াকাল মিস মিস কচ্চে-চোক রক্তবর্ণ-ঠিক সেন ক্ষধাথ ব্যালের ন্যায়, ভয়ানক চাউনি-হাতে অস্ত্ৰ শস্ত্ৰ-যেন কালাস্তিক কালভৈরব, হুঙ্কায় করে উপস্থিত হোল । নবীন সন্ন্যাসী ভয়ে ব্যগ্রতার সহিত জিজ্ঞাসা কল্লেন, “তোমরা কোথা যাচ্চ ?” দস্যগণ |- বের বরযাত্ৰ । দস্যদের এই বক্র উক্তিতে উদাসিনী ও নবীন সন্ন্যাসী বিস্মিত হলেন । ( উদাসিনী সেই কথা শুনে বলেন, “আমরা পথশান্তি ও অন্ধকারে বড় কষ্ট পাচ্চি—অনুগ্রহ করে যদি এ অসহায় পথিকদে ও পথ দেখিয়ে দেন ७द ठाडा श्ठ ट1ईe ६६ ।"