পাতা:রাজকন্যার গুপ্তকথা - দেড়ে বাবাজী.pdf/২৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তদশ স্তবক bergman : () തത്ത 이T |

  • ক ইত সই । ইদয়ের অন্ধকাব যাবে কি কখন ?

বিষম বিরাহ-রীতি, সুধিবে প্ৰেমেগা নাতি, পুনঃ কি শুনিব মুখে মধুৰ বচন । সাধিতেছি তোর সই। ধরি তুচরণ, शूऐाcन कि भाङ्गCभ ठूश्भ-का-भन्न ? আজি চাপা মনের উল্লাসে-আহলাদ ভরে ফুটা বঁকুড়ের মত হচ্ছে-- কেম না। আজ গোবিন্দ বাবুর সঙ্গে তার দেখা করবার কথা । গোবিন্দ বাবুর সঙ্গে দেখা হলে গোবিন্দবাবু চাপাকে বিলক্ষণ পুরস্কার দিবেন-এইটা তার মনের পাকা বিশ্বাস । যে ব্যক্তি প্ৰণয়িণীর কথা শুনবার জন্য ততটা। ব্যস্ত-সে যে সেই কথা শুনলে খুসি করবে-এতে আর সন্দেহ কি ? চাপার কথা যদিও কর্কশ-কিন্তু সেই কৰ্কশতার মধ্যে একটু পাকা পাকা ধাবণের বুক্‌নী দেওয়া থাকৃতি-সে। এমন করে পাকিয়ে নিয়ে কথা পাড়ত যে কেউ কথায় অবিশ্বাস বা সন্দেহ করতে পারত না । মলিনার জন্য গোবিন্দ বাবুর প্রাণ যেরূপ পিপাসিত—তাতে চাপার দুই এক; গণ্ডাষ জলে যদিও তার তৃপ্তি হতো না-তথাপি তাই অতি মধুর বোধ হতো। প্ৰণয়ের বিকারে যার হৃদয় বিকার গ্ৰন্থ- তার ভাল মন্দ বিবেচনা শক্তি থাকে না-সে। পাগলের ন্যায়-সামান্য-আশ্বিাসে-নাক ফোড়া বলদের মন্ত সংসাৰ চক্রে ঘুরে বেড়ায়। সে নিজেৰ চোকে নিজের দোষ গুণ