পাতা:রাজকন্যার গুপ্তকথা - দেড়ে বাবাজী.pdf/৩১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুখ ফুরাইল । to S সুখের সঙ্গে আর একজনের সুখ মিলে না-ভাবুকের সুখ এক প্রকারধনীর সুখ এক প্ৰকার---বিদ্বানের সুখ এক প্ৰকার-প্ৰণয়ীর সুখ এক প্ৰকার-হিংস্রকের সুখ এক প্ৰকার-ধাৰ্ম্মিকের সুখ এক প্ৰকার-পাপীর সুখ এক প্রকার—তাই বলি একজনের সুখের সঙ্গে আর একজনের সুখ মিলে না। একজনের তৃপ্তির সঙ্গে আর একজনের তৃপ্তি হয় না---একজনের শান্তির সঙ্গে আর একজনের শান্তি ঘটে না।-এই পার্থক্য ৰশতঃই এমন মধুর সময়-এমন মধুরভাবে সকলের মন মধুময় হয় না। এই মধুময় সময়ে পূর্ণশশী ও প্রমোদকানন-—সেই পুরুষের বেশে চলে আসছে। তারা দুটী কারাগার হতে বেরিয়ে আসছে বটে-খানিক এসেই kOO DBBD DBDBDBYYDD DB BD0 KSK S BDS0DDD DDD SBKS যেখানে পূর্বে ছিলেম—সে বাসা কোন দিকে তাই বা জানি কি প্রকারে ? পথে লোকও দেখছি না।--ভোর হয়ে পড়ল-লোকে দেখলে যদি চিনত্বে পারে যে আমরা মেয়ে মানুষ- তা হলেও আবার হিতে বিপরীত হয়ে পড়বে। যাই হোক এ বড় বিষম অবস্থা—এখন যে কি করি—সেই আবার একটী নূতন ভাবনা । আমাদের কেমন যে, কপালের দোষ-এক একটী ভাবনা যায়। আবার আর এক একটা নূতনতর ভাবনা এসে উপস্থিত হয়। চিরকালটা ভাবতে ভাবতেই কেটে গেল । এ বয়সে এমন ভাবনা মানয্যের অদৃষ্টে ঘটে না । যে বাসাতেছিলেম। এখান হতে যে কতদূর তা ও বুঝে উঠা কঠিন। কাশীর যে কি ভয়ানক গলি এ চিনে উঠা ভার। সকল গলিই DD BB BBDJSLODD BDBDySKDD0O D BD tCDB D uBDBB BE BDB DDD S আমরা যদি ও কাশীর ব্যবহার-ধারণ ধারণ গুপ্ত রহস্য অনেক জেনেছি।-- কিন্তু কোথা যে কোন গালি-কোন পথে গেলে—কোন দিকে উঠতে হয় আজি পয্যন্ত সে বিষয় জানতে পার নাই। তারা দুটীতে এইরূপ ভাবছে <র্টে-কিন্তু কোন স্থানে দাড়িয়ে ভাবছে না। আস্তে আস্তে পায়ে পায়েএকটু একটু যাচ্ছে-আর মনে মনে ভাবছে তাই তো-কোন দিকে যাচ্ছি ? একে মনের ভিতর বিলক্ষণ ভয় রয়েছে—তার উপর আবার পথের গোলমাণ-সারা রাত জেগে ঘুমে চোক ঢুলে ঢুলে পড়ছে—তার উপর আবার পুরুষের বেশ করাতে আরো যেন পায়ে পায়ে জড়িয়ে পড়ছে। খানিক যাওয়ার পর পুর্ণশশী বলে-“মেইজ দিদি ! মনে আছে কি ?--সেই একদিন ধখন কলিকাতায় ছিলেম।--তখন এইরূপ কৰে। পুরুষের বেশ ধরে-বখন