পাতা:রাজকন্যার গুপ্তকথা - দেড়ে বাবাজী.pdf/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম স্তবক ዕ - — বুড় মঙ্গল ।

  • াস- রে খানিনী হাস প্রেনের প্রসি-র্বে }

আজি পেয়েছি। যারে, তারে ভাল <াসি-রে | মুচকে হাসি কুসুমকলি, মন হয়েছে খুলে বলি। প্ৰাণ ভরে খাও সুধারাশি সুধার হাসি-রে ॥ N3ts আজ কাশীর ভারি জাক-ভাড়ি ভিড়া-সকলেই আমোদে উন্মত্ত—ঘধ্যে বাহিরে হাটে বাজারে কেবলই আমাদের কথা—হিন্দুজাতির আমোদ কথায় কথায়ী-তেত্রিশ-কোটী ঠাকুরের পূজার আমোদে পেট ভরে ন!—তার আবার বুড় মঙ্গল নামে নূতন পরব-নূতন আমোদ-নূতন সখের এক বাহার বেরিয়েছে। এ পরিবে কোন ঠাকুর কন্ধে পান না।--কেবল সৌখীিন পুরুষ-নাচ তামাস মদ এই গুলিই বুড় মঙ্গলের উপকরণ। গঙ্গার বুকের উপর-তর বেতার রকম নৌকায় বাহার—সাজ সজ্জার বাহার ;-রাঞিকালে দেখলে বোধ হয়। ভাগীরথী আলোর মালা পরে অপূৰ্ব্ব বেশ করেছেন,-নদীর উপর সহর—বোের-বাড়ীর ন্যায় শোভা ধরেভেসে ভেসে বেড়াচে। কোকিলকণ্ঠ বাইজীগণের পেসয়াজের বাহারমুপের শ্ৰী-রূপের চটকে কত লোকের মুণ্ড ঘুরে যাচ্চে। গঙ্গার ধারে লোকে লোকারণ্য-বাধা-ঘাটের সিড়ির উপর-নৌকার উপর লোক আর ধচ্চে না,—মেয়ে পুরুষ-ছেলেই বুড়ই গিস গিস কচ্চে—এত গোল-এত ভিড়—তবুও এর মধ্যে ফেরীওয়ালার অশ্বমেধ ঘোড়ার হ্যায় খঙ্কীর জন্ম পত্র মাথায় নিয়ে তার মধ্যে ঘুরে ঘুরে বেড়াচ্চে। পানের দোনা-আতর গোলাপ-স্কুলের মালার আজ ভরি দর। বাইজীদের কেহ কেহ ফুলের মালা পরে।--ফুল সজ্জা করে চমৎকার শোভা ধরেছে। চাদের সাদা আলো গঙ্গার জলে-বালিরাস্তরে-সুবর্তীদের মাথার ফুলে পড়ে দ্বিগুণ শোভা হয়েছে । আকাশে চাকের আলো-নৌকায় চাদবর্ধনীদের চাদ মুখের আলোয় চারিBB LgS g gBEEDS0KBBBB DBDD Dgg gD DDD DBD DL