পাতা:রাজনারায়ণ বসুর বক্তৃতা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১০২

[ ৯৮ ] ক্ষিণ করিতেছে, উত্তপ্ত ধাতুময় পিণ্ড হইতে পৃথিবী কি রূপে বৰ্ত্তমান আকারে পরিণত হইয়াছে, পৃথিবীর অন্তরস্থ স্তরে উপন্যাস রচকের কম্পনা শক্তির অতীত কি কি অদ্ভুত পদার্থ সকল নিহত রহিয়াছে, অবনীমণ্ডলের উপরিভাগে কি কি আশ্চৰ্য্য পদার্থ সকল অাছে, এক কেন্দ্ৰ হইতে আর এক কেন্দ্ৰ পৰ্যন্ত প্রসারিত মহাসমুদ্রের গর্ভে কি কি চমৎকার জীব জন্তু ও উদ্ভিদ সকল আছে, তিনি অলৌকিক কবিত্ত্ব শক্তি সহকারে এই সকল বর্ণনা কৱিবেন । তিনি দেশ ভেদে কাল ভেদে ঈশ্বরের অসীম রচন্দা সকল অবিনশ্বর কবিতাতে কীৰ্ত্তন কৰিবেন । তিনি যেমন নৈসর্গিক পদার্থ সকল ৰূর্ণনা করিবেম্ব তেমনি পুরাবৃত্তে বিবৃত ঘটনা সকলেও ঈশ্বরের হস্ত আমারদিগকে সন্দর্শন করাইবেন । তিনি এই সকল ৰিষয় বর্ণনা কালে এই ৷ রূপ মধুর হিতোপদেশ প্ৰদান করিবেন যে, লোকের মন তাহা শ্ৰবণ করিয়া একবারে বিমুগ্ধ হইবে। কখন বা বজের ন্যায়। তঁছার কবিত্তা তেজস্বীী ও গভীীয় স্বন হইবে ; কখন বা সুমন্দ DDBDBDDDDSBBDS BBBBD S DBD DBDD S SBDBDBBD কুইবে । তিনি প্ৰকৃতি রূপ বীণ যন্ত্র বাদন করিয়া এইরূপ গান করিবেন। য়ে মৰ্ত্ত লোক স্তব্ধ হইয়া শুনিবে, বোধ হইবে যেন কোন স্বৰ্গলোক ৰাসী দেব পুৰুষ গান করিতেছেন। হা ! এমন কবি কবে আম্বাদিগের মধ্যে উদিত হইবেন ? জগদীশ্বর স্বামীদিগের এই প্রত্যাশা কোন দিন অবশ্য পূর্ণ করিবেন। ܫܡܗܝ ܥܕ• ܫܝ -- -- ܫܫܼܒܝܩܚ ܡܣܚܕ