পাতা:রাজনারায়ণ বসুর বক্তৃতা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| २७ ] আমরা যদি আমাদিগের প্রকৃত সুখ সাধন করিতে ইচ্ছা করি, তবে ঈশ্বরের প্রতি আমাদিগ্নের সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করা কীৰ্ত্তব্য । আমরা যদি ঈশ্বরের প্রতি নির্ভর করি, তাহ श्रैल दांश दशून প্ৰতিকুলতা সত্ত্বেও আমরা সুখী হইতে পারি, আর যদি আমরা ঈশ্বরের প্রতি নির্ভর না করি তাহা হইলে বাহ্য বস্তুর অনুকুলতা সত্ত্বেও আমরা সুখী হইতে পারি না । আমরা যদি ঈশ্বরের প্রতি নির্ভর করি তাহা হইলে আমরা নিরানন্দ লোকে থাকিয়াও স্বৰ্গ-সুখ উপভোগ করিতে পারি, আর আমরা যদি ঈশ্বরের প্রতি নির্ভর না করি তাহা হইলে আমরা স্বর্গে থাকিয়াও সুখভোগ করিতে সমর্থ হই না । ঈশ্বরের প্রতি নির্ভর দুই প্ৰকার; রক্ষা জন্য নির্ভর ও উপ(डांगां ऊना निर्डल । আমরা যেমন পিতা মাতার প্রতি রক্ষার জন্য নির্ভর করি তেমনি ঈশ্বরের প্রতি রক্ষার জন্য নির্ভর করি । পিতা মাতা হইতে আমরা যে রক্ষা প্ৰাপ্ত না হই তাহা ঈশ্বরের নিকট প্ৰাপ্ত হই । আমরা যদি বিপদের সময় সেই আশ্রয়ের আশ্রয়ে আশ্ৰয় না লই। তবে আমাদিগের আর নিস্তার নাই। সংসার অতি দুষ্ট লোক—আমরা যতই তাহাকে তুচ্ছ করিব ততই তাহা আমাদিগের অধীন হইবে। আর যতই আমরা তাহার অধীন হইব ততই তাহ আমাদিগের প্রতি অত্যাচার করিবে । সংসারের প্রতি যে রূপ ব্যবহার করা কীৰ্ত্তব্য তাহা যদি আমরা না করি। তবে সংসার আমাদিগকে অম্পে ছাড়িবে না । আমরা যদি ঈশ্বরের মঙ্গলস্বরূপে গঢ় বিশ্বাস স্থাপন ও তঁহার উজ্বল সাক্ষাৎকার অভ্যাস না করি তবে বিপদের সময় আমা