পাতা:রাজনারায়ণ বসুর বক্তৃতা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8( কি আশ্চৰ্য্য কৌশল্যানুসারে এবং কি অচিন্ত্য প্রকারে তুমি পৃথিবীর সৃজন ও উহার উন্নতি সাধন করিতেছ। আমি তাহার কি বা বৰ্ণনা করিব ? হে জগদীশ ! কে তোমার মহিমা বৰ্ণন করিয়া শেষ করিতে পারে?” জ্যোতির্বিদ্যা কৃতাঞ্জলি হইয়া 'এই রূপে স্তব করিতেছে-“জয় জয় জগদীশ ! তোমার মহিমার আর সীমা কোথা ? এই অনন্ত আকাশে সুৰ্যের পর সুৰ্য, SDD KE LD BES BDBBDSBDBD EE DBD DBBDBDDDBD LLD অপাের মহিমা ষোষণা করিতেছে। এমন দূরে শুত্র মেঘের ন্যায় বিশাল জ্যোতিষ্ক রাশি প্ৰতিভাত হয়, যাহার পরিামাণ বা সংখ্যা স্থির করা মানবশক্তির অসাধ্য। যেমন এক রাত্ৰিতে ক্ষেত্রমধ্যে নুতন নুতন তৃণ সকল প্ৰকাশিত হইয়া পড়ে, তেমনি এক রাত্ৰিমধ্যে কত শত নূতন নুতন গ্ৰহ নক্ষত্র নভোমণ্ডলে উৎপন্ন হয়। এই সীমাশূন্য আকাশে তোমার বিশ্ব কাৰ্য যে কত দূর পর্যন্ত বিস্তুত, তাহার কেব| ইয়ত্তা করিতে সমর্থ হইবে ? এই সমুদায় জ্যোতিষ্কপুঞ্জের মধ্যে কোন কোনটি এই পৃথিবী হইতে এত দূরে সংস্থিত হইয়া আছে যে তাহার কিরণ হয় তো অদ্যাপি এখানে আসিয়া পতিত হইতে পায়ে নাই। এই দৃশ্যমান জগতের চতুষ্পার্শ্বস্থা গাঢ় তিমির সাগয়ের পর পারেও তোমায় আর এক নুতন জগতের চিন্তু লক্ষিত হয় । ধন্য জগদীশ ! ধন্য তোমায় কীৰ্ত্তি এবং ধন্য তোমার মহিমা !” এই রূপে সকল বিদ্যা সমস্বয়ে সেই বিশ্বাধিপের অনন্ত মহিমা চিরকাল ঘোষণা করিয়া আসিম্ভেছে এবং চিরকাল ঘোষণা করিতে থাকিবে । সমস্ত বিদ্যার ইহাই প্ৰধান