পাতা:রাজনারায়ণ বসুর বক্তৃতা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৭৪

{ १० ] মহোচ্চ পৰ্বত-শিখরে, ইহা অপেক্ষা সুরম্য স্থানে, ঈশ্বর।ারাধনা করিয়াছেন, তঁাহারা কি ভাগ্যবানু! কিন্তু আমি কি বলিতেছিা! ঈশ্বর কি কেবল সুরম্য স্থানেই বর্তমান আছেন,-অন্য স্থানে কি তিনি বৰ্ত্তমান নাই ? কেবল বসন্ত ঋতুই কি তঁহার মঙ্গলময় ভাব প্রচার করিতেছে, অন্য ঋতু কি সে ভাব সমান পরিমাণে BLtS BBB BDSSS DB DDD DBBTBD DB DDBDD SYBDD সকল কালে এই সুরম্য স্থানের সন্নিহিত স্রোতস্বতীর সুনিৰ্ম্মল সুস্নিগ্ধ প্রবাহের ন্যায় ব্ৰহ্মানন্দ নিরন্তর প্রবাহিত হয়, তিনিই ধন্য । অনেকে এই স্থানে আসিয়া অলীক আমোদে দিবস যাপন করেন, কিন্তু অদ্য এই স্থানের যথাৰ্থ ব্যবহার হইতেছে। মনোহর পুষ্পোপ্তানে দণ্ডায়মান হইয়া যদ্যপি তঁহাকে স্মরণ না হইল, সুধাময় চন্দ্ৰমণ্ডল নিরীক্ষণ করিয়া যদ্যপি তঁহাকে মনে না পড়িল, বসন্ত সময়ে যদ্যপি তঁহার সৌরভ অনুভূত না হইল, তবে ঐ সকল বস্তু আমাদিগের পক্ষে বৃথা হইল । যাহারা ঐ সকল বস্তুকে কেবল ইন্দ্ৰিয়সুখদায়ক বলিয়া জানে, তাহারা কি দুৰ্ভাগ্য ! তাহারা তাহদের প্রকৃত শোভা ও মাধুৰ্য অনুভব করিতে সমর্থ হয় না । পুষ্পভোজী কীট পুষ্পের প্রকৃত শোভা ও মাধুৰ্য কি অনুভব করিবে ? মনুষ্যই তাহার প্রকৃত শোভা ও মাধুৰ্য অনুভব করিতে পারে। বসন্তকালে পৃথিবী রসপূর্ণ হইয়াছে, কিন্তু কবে আমাদিগের হৃদয় সেই রস-স্বরূপের প্রীতিরসে পূর্ণ হইবে ? বৃক্ষগণ মুকলিত হইয়া চতুর্দিকে সুসৌরভ বিস্তার করিতেছে, কিন্তু আমাদিগের অনুষ্ঠিত সৎকাৰ্য্য কবে স্বীয় মঙ্গলময় ভােব চতুর্দিকে বিস্তার करिब ? दिलू वियू मकब्रमा ठूक्र-भूङ्कल श्शङ अष्ट्राङ छरेझा