পাতা:রাজনারায়ণ বসুর বক্তৃতা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফাস্থান ১৭৮৫ শক আমরা যে বসন্তের উৎসবের দিবস অনেক দিন অবধি প্ৰতীক্ষা করিতেছিলাম। আদ্য সেই দিবস উপস্থিত । অদ্য সেই সৰ্ব্ব-স্রষ্টাকে স্মরণ কর র্যাহার মধুর মঙ্গল মূৰ্ত্তি অবলোকন করিলে কোন ভয়, কোন উদ্বেগ থাকে না। অপূৰ্ব মলয়সমীDD DDBDD DBB BBB DBBBD DDD BDBBBBDDDS DuDBDBD কৰুণা মূৰ্ত্তিমতী হইয়া নব পল্লব ও মুকুলের রূপ ধারণ কুরিয়াছে। তিনি যেমন বাহা জগৎ সম্বন্ধে বসন্ত প্রেরণ করেন তেমনি আত্মা সম্বন্ধেও বসন্তু প্রেরণ করেন । তিনি যেমন বসন্ত কালে বাহা জগৎকে নব জীবন প্ৰদান করেন। তেমনি মৃত আত্মাতে ধৰ্ম্ম প্ৰবেশ করাইয় তাহাকে নব জীবন প্ৰদান করেন। পাপাই মৃত্যুর প্রতিকৃতি ; ধৰ্ম্মই মানুষ্যের জীবন । যে ব্যক্তি পাপ হইতে মুক্ত হইয়া ধর্মের আশ্রয় লাভ করে সে নবজীবন প্রাপ্ত হয় । বসন্তপুষ্পের ন্যায় ঈশ্বরের প্রীতিরূপ পুষ্প ভঁহার হৃদয়ে প্রস্ফটিত হইয়া ভঁহাকে তৃপ্ত করে ; বসন্তসমীরণের হিল্লোলের ন্যায় ব্ৰহ্মানন্দের হিল্লোল তঁহার আত্মাতে প্ৰবাহিত হইয়া ভঁাহাকে কৃতাৰ্থ করে। যেমন শীতপ্রধান দেশে তুষারািঘনীভূত স্রোতঃস্বতী সকল বসন্ত সমাগমে দ্রবীভূত হইয়া মনুষ্যের মঙ্গল জন্য প্রবাহিত হয় তেমনি স্বার্থপরতারূপ তুষারে জড়ীভূত মনোবৃত্তি সকল ধৰ্ম্মের আবির্ভাবে ঔদাৰ্য্য ভাব অবলম্বন করিয়া মনুষ্যের হিত সাধনে ব্যস্ত হয় । বসন্ত কালে কেবল জীবিত