পাতা:রাজপুত জীবন-সন্ধ্যা (ষষ্ঠ সংস্করণ).pdf/২২৮

পঞ্চত্রিংশ পরিচ্ছেদ-রাজপুত জীবন-সন্ধ্য। 를 -- - - S S S S S S S S S S SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SMMMMMMSSSSSSS AAA S AMSAMMAMAS SSAS SSAS SSAS SSAS AMMMS MSMMSMMMTSAASAASAAAS সাক্ষাতে সৰ্ব্বশুদ্ধ দ্বাদশ লক্ষ্য টাকার উপহার ও একশত দশটী ठा श्रृं ७ পাঁচটা হস্তী দিয়াছিলেন। ইহা ভিন্ন সুলতান কুৰ্ম্ম অন্য উপহার দিয়াছিলেন । * করুণ বিদায় পাইয়া স্বদেশাভিমুখে চলিয়া গেলেন, দিনের ধুমধাম শেষ হইল। রজনীতে জাহাঙ্গীর কুর্জিস্থানের নিকট যাইয়া হাস্ত করিয়া কহিলেন—করুণ কখনও সম্রাটের সভা দেখে নাই, সেই জন্য লজ্জাশীল ও সৰ্ব্বদা নতশির । লাবণ্যময়ী তুর্জিহান তাহার একটী সুধার হাসি হাসিয়া পতির দিকে আয়তনয়নে দৃষ্টি করিয়া কহিলেন—সম্রাটু, তাছা নহে, আমাদের সৈন্যবলে মেওয়ার অধীন হইয়াছে, কিন্তু চিরস্বাধীন শিশোদীয়দিগের এখনও অধীনতা অভ্যাস ছয় নাই । মুর্জিহানের কথা যথার্থ। অমরসিংহ প্রতাপসিহের পুত্র, অধীনতা সহ করিতে পারিলেন না । সুলতান কুৰ্ম্ম যখন দিল্লীশ্বরের ফৰ্ম্মাণ দিতে আসিলেন, অমরসিংহ তাহা গ্রহণ করিতে পারিলেন না। সুলতান কুৰ্ম্ম মানসিংহের ভাগিনেয়, রাজপুত মাতার পুত্র, তিনি রাজপুতের উচিত সন্মান জানিতেন । তিনি অমরসিংহকে বলিয়া পাঠাইলেন—অামি কেবল মহারাণার বন্ধুত্ব চাহি, আর কিছু চাহি না । মহারাণ আপন রাজধানী হইতে বাহিরে আসিয়া কেবল দিল্লীশ্বরের ফৰ্ম্মাণ গ্রহণ করুন, আমি মেওয়ার প্রদেশ হইতে মুসলমান-সৈন্য সমস্ত বহিরে লইয়া যাইব । বিজিত রাজাকে কেহ এরূপ সম্মান করে না । তথাপি মহারাণ বিজিত, এক্ষণে দিল্লীশ্বরের ফৰ্ম্মাণবলে দেশ শাসন করিতে হইবে, এ কথা অমরসিংহ মনে স্থান দিতে পারিলেন না।