পাতা:রাজপুত জীবন-সন্ধ্যা (ষষ্ঠ সংস্করণ).pdf/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

չէր রাজপুত জীবন-সন্ধা।। কিন্তু সেই অন্ধকার গুহা, সেই ভালযোদ্ধা, সেই অল্পভাষী যুবকের দিকে যত দেখিতে লাগিলেন, তাহার মনে সন্দেহ বৃদ্ধি পাইতে লাগিল । - - একজন দাস একটা ঝরণা হইতে জল আনিয়া দিল, দুজ্জয়সিংহ তাহাতে হস্তপদ প্রক্ষালন করিলেন। পরে সেই ভৃত্য কতকগুলি ফলমূল ও আহারায় সামগ্ৰী দুৰ্জ্জয়সিংহের সম্মুখে স্থাপন করিল দুজ্জয়সিংহের সন্দেহ দৃঢ়ীভূত হইল ; তিনি ধীরে ধীরে চারিদিকে চাহিলেন, সে যুবক নাই । ঈষৎ ক্রুদ্ধ হইয়া বলিলেন--আমি সেই রাজপুত যুবকের অতিথি হইয়াছি, অতিথির সম্মুখে স্বয়ং আহার পাত্র স্থাপন করা রাজপুতের ধৰ্ম্ম । বিবেচনা করি, ভীলদিগের মধ্যে থাকিয়া যুবক রাজপুতধৰ্ম্ম f१रुड इङ्गे श[८छ्न् । এ কর্কশ বাক্যে কিছুমাত্র বিচলিত না হইয়া ভূত্য স্থিরভাবে উত্তর করিল--প্রভু রাজপুত ধৰ্ম্ম বিস্তৃত হয়েন নাই, কিন্তু কোন ব্ৰতবশতঃ আপাততঃ চন্দা ওয়ৎকুলের সহিত র্তাহার তাহার নিষিদ্ধ, এই জন্য এইক্ষণ আসিতে পারেন নাই । গুজ্জয়সিংহের সন্দেহ দঢ়ীভূত হইল । অস্পৃষ্ট আহার ত্যাগ করিয়া ধীরে ধীরে দণ্ডায়মান ইষ্টলেন । ক্ষণেক পর সেই অপরিচিত যুবক পুনরায় দশন দিলেন ও ধীরে ধীরে বলিলেন— আতিথেয় ধৰ্ম্মে অশক্ত হইয়াছি, তাহার কারণ ভূত্য নিবেদন করিয়াছে ; যদি আপনার আহারে রুচি না হয়, বিশ্রাম করুন ; আপনার বিশ্রামের জন্য শষ্য রচনা করা হইয়াছে । দুৰ্জ্জয়সিংহ চারিদিকে চাহিলেন । একে একে বহুসংখ্যক