এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজযোগ আর অধিক বলিবার পূৰ্ব্বে আমি সাংখ্যদর্শন সম্বন্ধে কিছু . বলিব। এই সাংখ্যদর্শনের উপর রাজযোগ-বিহু সংস্থাপিত। সাংখ্যদর্শনের মতে বিষয়-জ্ঞানের প্রণালী এইরূপ,—প্রথমতঃ বিষয়ের সহিত চক্ষুরাদি যন্ত্রের সংযোগ হয়। চক্ষুরাদি ইঞ্জিয়গণের নিকট উহ! প্রেরণ করে ; ইপ্রিয়গণ মনের ও মন নিশ্চয়াত্মিক বুদ্ধির নিকট লইয়া যার ; তখন পুরুষ বা আত্মা উহ। গ্রহণ করেন ; পুরুষ আবার, যে সকল সোপান পরম্পরায় উহ! আসিয়াছিল, তাহাদের মধ্য দিয়া যেন উহাকে ফিরিয়া যাইতে আদেশ করেন। এইরূপে বিষয় গৃহীত হইয়া থাকে । পুরুষ ব্যতীত আর সকলগুলি গুড়। তবে মন চক্ষুবাদি বাহ যন্ত্র অপেক্ষ স্বক্ষতর ভূতে নিৰ্ম্মিত। মন যে উপাদানে নিৰ্ম্মিত তাহী ক্রমশঃ স্থলতর হইলে তন্মাত্রার’ উৎপত্তি হয়। উহা আবও স্থল হইলে পরিদৃগুমান ভূতের উৎপত্তি হয়। সাংখ্যের মনোবিজ্ঞান এই। মুতরাং, বুদ্ধি ও স্থল ভূতের মধ্যে প্রভেদ কেবল মাত্রার তারতম্যে। একমাত্র পুরুষই চেতন । মন যেন আত্মার হস্তে যন্ত্রবিশেষ ! উহা দ্বারা আত্মা বাহ বিষয় গ্রহণ করিয়া থাকেন। মন সদা পরিবর্তনশীল, -একদিক্ হইতে অন্ত দিকে দৌড়ায়, কখন সমুদয় ইন্দ্রিয়গুলিতে সংলগ্ন, কথন বা একটিতে সংলগ্ন থাকে, আবার কখনও বা কোন ইঞ্জিয়েই সংলগ্ন থাকে । न । भtन कङ्ग श्रांभि ७क;ि शक्लिव्र *क भटनांtषां★ा कब्रिब्रां শুনিতেছি ; এরূপ অবস্থায় আমার চক্ষু উল্মীলিত থাকিলেও কিছুই দেখিতে পাইব না ; ইহাতে স্পষ্ট" জানা যাইতেছে যে, মন যদিও প্রবণেন্ত্রিয়ে সংলগ্ন ছিল, কিন্তু দর্শনেঞ্জিয়ে ছিল না। এইরূপ मून गभूषा ইঞ্জিয়েও এক সময়ে সংলগ্ন থাকিতে পারে। মনের Dto