সপ্তদশ পরিচ্ছেদ । ケむ সঞ্চিত প্রণয়ের কথা কিছু নাই—“হে প্লাগ “হে প্রাণধিক।” সে সব কিছুই নাই—ধিক । _ སི་སྒྱུ, ྋ অষ্টাদশ পরিচ্ছেদ । যুদ্ধক্ষেত্রের নিকটবৰ্ত্তী এক নিভৃত স্থানে নিৰ্ম্মলকে নামইয়া দিয়া, তাহাকে সেইখানে বসিয়া থাকিতে উপদেশ দিয়া, মাণিকলাল, যেখানে রঞ্জসিংহের সঙ্গে মবারকের সুদ্ধ হইতেছিল, একেবারে সেইখানে, মবারকের পশ্চাতে, উপস্থিত হইল। মাণিকলাল দেখিয়া যায় নাই যে, তৎপ্রদেশে যুদ্ধ উপস্থিত হইয়াছে। কিন্তু রন্ধ পথে রাজসিংহ প্রবেশ করিয়াছেন ; হঠাৎ তাহার শঙ্কা হুইয়াছিল যে মোগলের রন্থের এই মুখ বন্ধ করিয়া রাজসিংহকে বিনষ্ট করিবে । সেই জন্যই সে ধ্ৰুপনগরের সৈন্যসংগ্ৰহার্থে গিয়াছিল । এবং সেই জন্য সে প্রথমেই এইদিকে রূপনগরের সেনা লইয়া উপস্থিত হইল। আসিয়াই বুঝিল যে রাজপুতগণের নাভিশ্বাস উপস্থিত বলিয়েই হয়—মৃত্যুর আর বিলম্ব নাই। তখন, মাণিকলাল মবারকেব স্বেনার প্রতি অনুলিনির্দেশ করিয়া দেখাইয়া বলিল, ঐ ! সকল দহু ! উহাদিগকে মারিয়া ফেল।” * ?ে &সনিকের কেহ কেহ বুলি, “উহার মে মুসলমান ’ * বাকিলাল বলিল,"সীমান কি লুঠের হয় না? ই কি যত ছক্কি স্বাক্ষারী? মার।”
পাতা:রাজসিংহ-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৮৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
