পাতা:রাজা প্রজা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পথ ও পাথেয় । SY & অতএব দেশের ষে সকল লোক গুপ্ত পন্থীকেই রাষ্ট্রহিতসাধনের একমাত্র পন্থা বলিয়া স্থির করিয়াছে তাহাদিগকে গালি দিয়াও কোন ফল হইবে না এবং তাহাদিগকে ধৰ্ম্মোপদেশ দিতে গেলেও তাছার হাসিয়া উড়াইয়া দিবে। আমরা যে যুগে বর্তমান, এ যুগে ধৰ্ম্ম যখন রাষ্ট্রীয় স্বার্থের নিকট প্রকাগু ভাবে কুষ্ঠিত, তখন এরূপ ধৰ্ম্মভ্রংশতার যে দুঃখ তাহ সমস্ত মানুষকেই নানা আকারে বহন করিতেই হইবে ; রাজা ও প্রজা, প্রবল ও দুৰ্ব্বল, ধনী ও শ্রমী কেহ তাহা হইতে নিস্কৃতি পাইবে না। রাজাও প্রয়োজনের জন্য প্রজাকে স্থনীতির দ্বারা আঘাত করিবে এবং প্রজাও প্রয়োজনের জন্ত রাজাকেও নীতির দ্বারাই আঘাত করিতে চেষ্টা করিবে । এবং যে সকল তৃতীয় পক্ষের লোক এই সমস্ত ব্যাপারে প্রত্যক্ষভাবে লিপ্ত নহে তাহাদিগকেও এই অধৰ্ম্মসংঘর্ষের অগ্নিদাহ সহ করিতে হইবে। বস্তুত সঙ্কটে পড়িয়া মানুষ যেদিন সুস্পষ্ট বুঝিতে পারে যে, অধৰ্ম্মকে বেতন দিতে গেলে সে যে কেবল এক পক্ষেরই বাধা গোলামী করে তাহা নহে। সে দুই পক্ষেরই নিমক খাইয়া যখন সকল পক্ষেই সমান ভয়ঙ্কর হইয়া উঠে তখন তাহার সহায়তাকে অবিশ্বাস করিয়া তাহাকে একযোগে নিৰ্ব্বাসিত করিয়া দিবার জন্ত বিপন্ন সমাজে পরস্পরের মধ্যে রফ চলিতে থাকে। এমনি করিয়াই ধৰ্ম্মরাজ নিদারুণ সংঘাতের মধ্য হইতেই ধৰ্ম্মকে জয়ী করিয়া উদ্ধার করিয়া লইতেছেন। যতদিন তাহা সম্পূর্ণ না হয় ততদিন সন্দেহের সঙ্গে সন্দেহের, বিদ্বেষের সঙ্গে বিদ্বেষের এবং কপটনীতির সহিত কপটনীতির সংগ্রামে সমস্ত মানবসমাজ উত্তপ্ত হইতে থাকিবে । অতএব বর্তমান অবস্থায় যদি উত্তেজিত দেশের লোককে কোনো কথা বলিতে হয় তবে তাহ প্রয়োজনের দিক্ হইতেই বলিতে হইবে। তাহাদিগকে এই কথা ভাল করিয়া বুঝাইতে হইবে যে, প্রয়োজন অত্যস্ত ७क्रङब्र इहे८ण७ eथंनख श्रृंथं निब्राहे ठांश भि?ईtङ इब्र-८कांप्न जहौ{