পাতা:রাজা প্রজা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৫০

$ 88 রাজা প্রজা । আমরা নিজেরা উপস্থিত করিতেছি তাহা নহে বস্তুত তাহার সর্বপ্রধান বাধা আমাদের প্রতি ইংরেজের ব্যবহার। ইংরেজ কোনো মতেই আমাদের প্রকৃতিকে মানবপ্রকৃতি বলিয়া গণ্য করিতেই চায় না। তাহারা মনে করে তাহারা যখন রাজা তখন জবাবদিহি কেবলমাত্র আমাদেরই, তাহাদের একেবারেই নাই। বাংলাদেশের একজন ভূতপূৰ্ব্ব হৰ্ত্তাকর্তা ভারতবর্ষের চাঞ্চল্য সম্বন্ধে যত কিছু উষ্মা প্রকাশ করিয়াছেন সমস্তই ভারতবাসীর প্রতি । র্তাহার মত এই যে কাগজগুলাকে উচ্ছেদ কর; স্বরেন্দ্রবাড় যে, বিপিনপালকে দমন করিয়া দাও। দেশকে ঠাণ্ডা করিবার এই একমাত্র উপায় যাহারা অনায়াসে কল্পনাও নিঃসঙ্কোচেপ্রচার করিতে পারে তাহীদের মত ব্যক্তি যে আমাদের শাসনকর্তার পদে প্রতিষ্ঠিত ছিল ইহাই কি দেশের রক্তগরম করিয়া তুলিবার পক্ষে অন্তত একটা প্রধান কারণ নহে? ইংরেজের গায়ে জোর আছে বলিয়াই মানবপ্রকৃতিকে মানিয়া চলা কি তাহার পক্ষে একেবারেই অনাবশুক ? ভারতবর্ষের চাঞ্চল্য নিবারণের পক্ষে ভারতের পেন্সনভোগী এলিয়টের কি তাহার জাতভাইকে একটি কথাও বলিবার নাই ? যাহাঁদের হাতে ক্ষমতা অজস্র তাহাদিগকেই আত্মসম্বরণ করিতে হইবেন আর যাহারা স্বভাবতই অক্ষম শম দম নিয়ম সংযমের সমস্ত ব্যবস্থা কেবল তাহদেরই জন্য ! তিনি লিথিয়াছেন ভারতবর্ষে ইংরেজের গায়ে যাহারা হাত তোলে তাহারা যাহাতে কোনোমতেই নিস্কৃতি না পায় সে জন্ত সতর্ক হইতে হইবে। আর যে সকল ইংরেজ ভারতবর্ষীয়কে হত্যা করিয়া কেবলি দণ্ড হইতে অব্যাহতি পাইয়া ব্রিটিশ বিচার সম্বন্ধে চিরস্থায়ী কলঙ্কের রেখা আগুন দিয়া ভারতবর্ষের চিত্তে দাগিয়া জাগিয়া দিতেছে তাহাদের সম্বন্ধেই সতর্ক হইবার কোনো প্রয়োজন নাই ? বলদৰ্পে অন্ধ ধৰ্ম্মবুদ্ধিহীন, এইরূপ স্পৰ্দ্ধাই কি ভারতবর্ষে ইংরেজশাসনকে এবং ইংরেজের ७धजांटक डेङब्रटकहे उडे कब्रिटङरह ना ? अभम यथन अश्मिब्जांब्र खणिब्र