পাতা:রাজা প্রজা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

துே রাজা প্রজা । স্বস্থ সবল ছিল, এখন তাহার যে ইংরাজ বংশধর ভিন্ন জাতির প্রতি জবাদস্তি করিতে কুষ্ঠিত হয় সে দুৰ্ব্বল রুগ্নপ্রকৃতি। কিসের মাটাবিলি, কেই বা লবেঙ্গুলা, আমি ইংরাজ আমি তোমার সোনার খণি, তোমার গরুর পাল বুঠিতে ইচ্ছা করি ইহার জন্তে এত চুতা এত ছল কেন, মিথ্য সংবাদই বা কেন বানাই, আর দুটাে একটা দুরন্তপন ধরা পড়িলেই বা এত উচ্চৈঃস্বরে কাগজে পরিতাপ করিতে বলি কেন ! কিন্তু বালককালে বাহ শোক্ত পার বয়সকালে তাহ শোভা পায় না। একটা দুরন্ত লুব্ধ বালক নিজের অপেক্ষা ছোট এবং দুৰ্ব্বলতর বালকের হাতে মোওয়া দেখিলে কাড়িয়া `ज्झि। লুটপাট করিয়া লইয়া এক মুহূর্তে মুখের মধ্যে পূরিয়া বসে, হৃতমোদক অসহায় শিশুর ক্ৰন্দন দেখিয়াও কিছুমাত্র অনুতপ্ত হয় না। এমন কি, হয়ত ঠাস করিয়া ত্বাহার গালে একটা চড় বসাইয়া সবলে তাহার ক্ৰন্দন থামাইয়া দিতে চেষ্টা করে এবং অন্তান্ত বালকেরাও মনে মনে তাহার বাহুবল ও দৃঢ় সংকল্পের প্রশংসা করিতে থাকে। m বয়সকালেও সেই বলবানের যদি অসংযত লোভ থাকে তবে সে আর कफ यांबिंब्रॉ cयां७ब्र गग्न नां, झण कबिब्रां णब्र ७वर यनेि शब्रां *८फ़्.ऊ কিছু অপ্রতিভ হয়। তখন সে আর পরিচিত প্রতিবেশীদের ঘরে হাত বাড়াইতে সাহস করে না ; দুরে কোন দরিদ্রপল্লীর অসভ্য মাতার উলঙ্গ শীর্ণ সন্তানের হস্তে যখন তাহার এক সন্ধ্যার একমাত্র উপজীব্য খাস্তখগুটুকু দেখে চারিদিকে চাহিয়া গোপনে ছোঁ মারিয়া লয় এবং যখন তাহার ক্রমনে গগনতল বিদীর্ণ হইতে থাকে তখন সমাগত স্বজাতীয় পাস্থদের প্রতি চোখ টপিয়া বলে, এই অসভ্য কালো ছোরাটাকে আচ্ছ শাসন করিয়া দিয়াছি। কিন্তু স্বীকার করে নামে ক্ষুধা পাইছিল তাই কাড়িয়া খাইয়াছি। পুরাকালের দক্ষ্যবৃত্তির সহিত এই অধুনাতনকালের চৌৰ্য্যবৃত্তির