পাতা:রাজা প্রজা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৯

রাজনীতির দ্বিধা । శ్రీశ్రీ ভারতবর্ষের দুঃখ যেমন সত্য ল্যাঙ্কাশিয়রের লাভও" তেমনি সত্য, বরঞ্চ শেষোক্তটার বল কিছু বেশি ! আমি যেন ভারত মন্ত্রী-সভায় ল্যাঙ্কাশিয়রকে ছাড়িয়া দিয়াই একটা আইন পাশ করিয়া দিলাম, কিন্তু ল্যাঙ্কাশিয়র আমাকে ছাড়িবে কেন ? কমূলি মেহি ছোড়তা—বিশেষতঃ কম্‌লির গায়ে খুব জোর অাছে। চতুর্দিকের অবস্থাকে উপেক্ষা করিয়া তাড়াতাড়ি একটা আইন পাশ করিয়া শেষকালে আবার দায়ে পড়িয়া তাহা হইতে পশ্চাদ্বত্তী হইলেও মান থাকে না, এদিকে আবার কৈফিয়ংও তেমন সুবিধামত নাই। নবাবের মত বলিতে পারি না যে, আমার যে অভাব হইবে আমার যেমন ইচ্ছা তাহ পূরণ করিব, ওদিকে স্তায়বৃদ্ধিতে যাহা বলে তাহ সম্পন্ন করিবারও মুলংঘ্য বিয়–অথচ এই সঙ্কটের অবস্থাটাও সাধারণের কাছে প্রকাশ করিতে লজ্জা বোধ হয়, ইহা বাস্তবিকই শোচনীয় বটে ! এইরূপ সময়টায় আমরা দেশী সভা এবং দেশী কাগজপত্রে যখন গোলমাল করিতে আরম্ভ করিয়া দিই তখন সাহেবের মাঝে মাঝে আমাদিগকে শাসায় এবং গবর্ণমেণ্ট যদিবা আমাদের গায়ে হাত তুলিতে সঙ্কোচ বোধ করে, ছোট ছোট কৰ্ত্তারা কোন সুযোগে একবার অামাদিগকে হাতে পাইলে, ছাড়িতে চায় না এবং ভারতবর্ষীয় ইংরাজের বড় বড় খবরের কাগজগুলো শৃঙ্খলবদ্ধ কুকুরের মত দাত বাহির করিয়া আমাদের প্রতি অবিশ্রাম তারস্বর প্রয়োগ করিতে থাকে। ভাল, যেন জামরাই চুপ করিলাম কিন্তু তোমাদের আপনাদিগকে থামাও দেখি ? তোমাদের মধ্যে যাহার স্বার্থকে উপেক্ষা করিয়া ধৰ্ম্মের পতাকা ধরিয়া नसांब्रभांम श्न, छैांशंक्ञि८क निर्मिीनिष्ठ कब्र, cठांभांटमब्र छांडीौब्र यकृद्धिष्ठ যে কায়পরতার আদর্শ আছে তাহাকে পরিহাস করিয়া স্নান করিয়া দাও । কিন্তু সে কিছুতেই হইবে না। তোমাদের রাজনীতির মধ্যে ধৰ্ম্মবুদ্ধি একটা সত্য পদার্থ। কখনো বা তাহার জয় হয় কখনো বা তাহাঙ্ক