পাতা:রাজা প্রতাপাদিত্যচরিত্র.djvu/১৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ) రిన ] বঙ্গধিপবধার্থায় প্রতিজ্ঞাঞ্চ চকার সঃ। দ্বাবিংশতিতমখানান প্রেষয়ামস সত্বরং ।” কুলাচাৰ্য্যগণের উক্তি-অনুসারে তাহারা সকলেই প্রতাপাদিত্যের সৈন্তোর হস্তে নিহত হন। “স্বৰ্য্যকাস্তে যযু: শীঘ্ৰং চতুরঙ্গবলান্বিত: । জঘান প্রহরাদ্ধেন সৰ্ব্বানেব যুদ্ধোত্তমঃ ॥” বসুমহাশয় লিখিতেছেন যে, বাইশ জন আমীর ক্রমে ক্রমে আসিয়ছিলেন। কিন্তু কুলাচাৰ্য্যগণের উক্তি-অনুসারে বুঝায় যে, তাহার একসঙ্গেই আসিয়াছিলেন। বসুমহাশয়ের ও কুলাচাৰ্য্যদিগের বর্ণনানুসারে বাইশ জন আমীর মানসিংহের পূৰ্ব্বে আসিয়াছিলেন, কিন্তু তাহ প্রকৃত নহে। ইহার মানসিংহের সহিতই যশোরে উপস্থিত হন। ক্ষিতীশবংশাবলীচরিতে এই রূপ লিখিত আছে। “অৰ্থ ইন্দ্রপ্রস্থপুরেশ্বরে রোষাৎ প্রহ্মরিতাধরে দ্বাবিংশত্যা সেনাপতিভিঃ সহ মানসিংহনামানং কঞ্চিৎ প্রধানামাতামাদিদেশ।” ভারতচন্দ্রও লিখিতেছেন,— “বাইশী লস্কর সঙ্গে কচুরায় লয়ে রঙ্গে মানসিংহ বাঙ্গলা আইল।” কচুরায় জাহাঙ্গীরকে প্রতাপাদিত্যের অত্যাচারের কথা জানাইলে মানসিংহই তৎপ্রতিকারে প্রেরিত হন, তাহার পূৰ্ব্বে আর কোন সেনাপতি জাহাঙ্গীরের রাজত্বকালে প্রেরিত হন নাই। সুতরাং উক্ত বাইশ ওমরার মানসিংহের সহিত আগমন করাই সম্ভব। ইহাদের সকলে না হইলেও অনেকে যে প্রতাপাদিত্যের সহিত যুদ্ধে নিহত হইয়াছিলেন, এবং যশোরে সমাধিস্থ হইয়াছিলেন, ইহাও পূৰ্ব্বাপর চলিয়া আসিতেছে। আজিও ঈশ্বরীপুর বা যশোরের লোক র্তাহাদের সমাধি নির্দেশ করিয়া থাকে। “Tombs—The tradition about these tombs is as follows.— w У о