পাতা:রাজা প্রতাপাদিত্যের চরিত্র.pdf/৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রতাপাদিত্য চরিত্র । দুঃখি ব্রাহ্মণাদি তাবতেই বিবেচনা করিল আমরা এসময়ে সরকারের বাটীতে উপস্থিত হইলে তিনি আমাদিগকে অবশ্য কিঞ্চিৎ২ দিবেন সন্দেহ নাই, কিন্তু অগ্রে বাইলে কিছু অধিক পাইব এই বোধে সকলে সত্ত্বর হইয়। র্তাহার বাটীতে তাগমন করিতে লাগিল এবং বাদ্যকরের অসিয়া স্বখ যন্ত্রে বাদ্য আরম্ভ করিল, প্রতিবাসিরাও অনেকে কৌতুহলাক্রান্ত হইয় তাহার বাটীতে উপস্থিত হইলেন । রামচন্দ্র সন্তানের মুখচন্দ্র সনদর্শন করিয়া সন্তোষ-সহকারে সকলকেই কিঞ্চিৎ২ দিয়া বিদায় করিলেন । তাহার তুষ্ট হইয়া উহাকে প্রশংসা করিতে ২ প্রস্তান করিল। রামচন্দ্র কুলাচার অনুসারে একাদশ দিবসে মহা সমারোহ পুৰ্ব্বক বিধি-বোধিত কৰ্ম্ম সমাপন করিয়া পুত্রের নাম ভবানন্দ রাখিলেন । কালক্রমে উtহার আর দুই সন্তান হয়, মধ্যমের নাম গুণানন্দ এবং কনিষ্ঠের নাম শিবানন্দ রাখিয়াছিলেন । ঐ তিন সহোদর বুদ্ধিতে রহস্পত্তিতুল্য, বাল্যকালেই সংস্কৃত বাঙ্গালা ও পারসীকাদি বিবিধ ভাষায় সুপণ্ডিত হয়েন, বিশেষতঃ কনিষ্ঠ অভিকৰ্ম্মঠ হইলেন । তিনি আপন পিতার অধীনে কৰ্ম্ম করিতে আরম্ভ করেন । কীর্ম্যবশতঃ সেই দপ্তরের সিরিস্তাদার কায়স্থ-কুলোদ্ভব কান্তারের সহিত ভঁাহীর অ প্রণয় হওয়াতে রামচন্দ্র ননী প্রকারে উত্ত্যক্ত হইয়। কৰ্ম্ম পরিত্যাগ পূৰ্ব্বক গৌড় রাজধানীতে গমন করিলেন । তৎকালে ঐ রাজধানীতে কেবল বাদশাহের এক দুর্গ তার বtঙ্গল, ও বেহারের কর আদায় কারণ এক দপ্তরথtণ মাত্র ছিল । ঐ দুয়ের অধ্যক্ষ নবাব শোলে