পাতা:রাজা রামমোহন রায়ের সংস্কৃত ও বাঙ্গালা গ্রন্থাবলী.pdf/৬৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গোস্বামীর সহিত বিচার । \ტ8«C) কল্পনা অল্প কাল হইয়াছে তাহাব তাৎপৰ্য্য এই ছিল যে বৈষ্ণব শৈব শাক্ত fত নানা প্রকার নবীন নবীন বিগ্ৰচ এদেশে অল্প কাল অবধি প্ৰসিদ্ধ হইয়াছে ইতা, ঈশোপনিষদের ভুকিকায় ১৪ পৃষ্ঠে দষ্টি করিয়া দেখিবেন। পুনরায় ১১ পত্রে ও জ্ঞাসা করেন যে এক বিষয়েল মানস জ্ঞান হইয়া পরে অন্য বিষযেল মানস জ্ঞান তইলে পূৰ্ব্ব বিষয়ের মানস জ্ঞান ধ্বংস হয়। কিম্বা বিষযেবে ধ্বংস ত্যা । উদ্ভব । সৰ্ব্বথা অনুভব সিদ্ধ বিষয়েতে এরূপ জিজ্ঞাসা কবা এ অত্যন্ত আশ্চৰ্য্য। আপনকার এ আশঙ্কা নিবৃত্তি করণের পথ অতি সুশম আছে যে আপনকার কোনো স্বজনের কিম্বা অন্য কোনো জনেব মানস জ্ঞান কলিবেন পুনরায় অন্য বিষয্যের মানস জ্ঞান করিলে পূৰ্ব্বেল মানস জ্ঞান তৎক্ষণাৎ নাশকে পাইবেক কিন্তু সেই স্বজন কিম্বা অনা জন ঘদ্বিষযেৰ মানস জ্ঞান হইয়াছিল। সে তৎক্ষণাৎ নষ্ট না হইয়া পাবে পাবে কালে নষ্ট হইবেক সেইরূপ এস্তানে ও জানিবেন যে যাহার মনোময়ী মূৰ্ত্তিব কল্পনা করিয়া মনেতে রচনা করিবেন মনের অন্য বিষয়ের সঠিত সংযোগ হইলে সেই মনোময়ী মূৰ্ত্তির তৎক্ষণাৎ নাশ হুইবেক এবং সেই মনোময়ী মুষ্টি র্যাঙ্গার হয়। তেহেঁ কালের এবং আকাশ্যাদির ব্যাপ্য সুতরাং "তাহারে কালে লোপ হইবেক । তথাতি ছান্দোগ্য একৃতি । যদিল্লং তন্মতা । যে পরিমিত সে অবশ্যই নষ্ট হইবেক । যদি পুবাণেতে এমৎ রূপ বচন কোনো স্থানে পাওয়া যায় যে যাহার র্যাহার সেই সকল মনোময়ী মুক্টি হয় তাহদের শরীব অপ্ৰাকৃত তবে সে সকল বচনকে প্ৰশংসাপর করিযং জানিবে যেহেতু পুরাণাদিতে বর্ণনের প্রণালী এইরূপ চয় যে যখন কাহাকে অপ্রাকৃত কহেন তখন তাঙ্গাকে সামান্য প্রাকৃত হইতে ভিন্ন করিয়া সংস্থাপন করা তাৎপৰ্য্য হয়। যেমন পঞ্চানামপি যে ভর্তা নাসেী প্ৰাকৃত মানুষঃ । পাচ জনেরও পোষণকৰ্ত্তা যে হয়। সে প্ৰাকৃত মনুষ্য নহে ইত্যাদি। অন্যথা পৃথিবী অপ তুজ বায়ু আকাশ প্রাকৃত qछे श्रृंथ छूट डिन अौद्ध