পাতা:রাজা রামমোহন রায়ের সংস্কৃত ও বাঙ্গালা গ্রন্থাবলী.pdf/৮০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Yoyo রামমোহন রায়ের গ্রন্থাবলী। বিষয় এতৎকালীন বিদ্যা প্ৰকাশ দ্বারা সত্য ও বিশ্বসনীয় হইয়াছে। যে যন্ত্র দ্বারা এই আশ্চৰ্য্য আকাশযাত্ৰা হয়, তাহার নাম বেলুন। “সন ১৭৬৬ সতর শত ছেষট্টি সালে কাবেণ্ডিস সাহেব নিশ্চয় করিলেন যে আগ্নেয় ‘আকাশ সামান্য আকাশ হইতে সাত গুণ লঘু। ইহার পর আর এক সাহেবের মনে হইল যে এক পিতল থৈলী আগ্নেয় আকাশে পূর্ণ করিলে সে অবশ্য উপরে উঠবে, কিন্তু পরীক্ষাতে সে উত্তীর্ণ হইল না । ইংলণ্ড দেশে এই নূতন সৃষ্টি সমাপ্ত হইবার প্রত্যাশা করিতে করিতে হঠাৎ শুনা গেল যে ফ্রান্স দেশে সমাপ্ত হইয়াছে। ১৭৮২ সালে স্তিফন ও জন টাঙ্গলফ্যে নামে দুই ভ্ৰাতা এই বিষয় সিদ্ধ করিতে অতিশয় মনোযোগ করিলেন । • ধূম ও মেঘ এই উভয়ের আকাশ গমন দেখিয়া বেলুনের কথা উর্তাহাদের মনে আইল, ও তঁহার এই ভাবিলেন যে এক থৈলী ধূমে পরিপূর্ণ করিয়া তাহাকে আকাশে উঠাইব । তাহারা অক্টোবর মাসে এক রেশমের નો দ্বারা এইরূপ পরীক্ষা প্ৰথম করিলেন, সে থৈলীর নীচে ছিদ্র করিয়া তাহার নীচে কাগজ লাগাইলেন, তাহাতে থৈলীর মধ্যস্থিত আকাশ পাতল হইল এবং ঐ থৈলী উঠিয়া গৃহের ছাদে। ঠেকিল। সেই রূপ পরীক্ষা বাহিরে BDBBB BDBB BuLDLLK BD BBO DBS DBDBDDD DD DBB DDD D পরীক্ষা করিলে তাহা যে রজ্জতে বদ্ধ ছিল সে রজ্জ্ব, ছিড়িয়া চারি শত হস্ত উৰ্দ্ধে উঠিল, ইহা হইতেও বড় আর একটা করা গেলে সে সাড়ে সাত শত হস্ত উঠে, ও যেখানে উঠিয়াছিল, সেখান হইতে আট শত হস্ত অন্তরে গিয়া পড়িল। তাহার পর বৎসর দেখা গেল যে ১৭৬৬ সনে আরড্রিধারী বেলুন আপন ভার ভিন্ন আর আড়াই শত শের ভার লইয়া উর্ধে উঠতে পারে এই মত এক বেলুন নিৰ্ম্মাণ করিয়া দেখা গেল ৰে পাঁচশ পালের মধ্যে চারি