ভূমিকা
ওঁতৎসৎ বেদের পুনঃ পুন: প্রতিজ্ঞার দ্বারা এবং বেদান্ত শাস্ত্রের বিবরণের দ্বারা ੀ প্রতিপন্ন হইয়াছে ਾ ਸੀ। ८दटतं প্রতিপাদ্য সন্ধ্ৰপ পবয়স্ক হইয়াছেন। যদি সংস্কৃত শব্দের বুৎপত্তি বলের দ্বারা ব্ৰহ্ম পরমাত্মা সর্বজ্ঞ ভূম ইত্যাদি ব্রহ্মবাচক পুসিদ্ধ শব্দ হইত্ত্বে কোন কোন দেবতা কিম্বা ম্যুকে প্রতিপন্ন কর তবে সংস্কৃত শব্দে ১য সকল শাস্ত্র কিম্বা কাবা বর্তি হইয়াছে তাহার মর্থের স্থৈৰ্য্য কোন মতে ੱ; ন যে কুতু বুৎপত্তি বম্বেতে কৃষ্ণ শব্দ আর রাম শব্দ পশুপতি শব্দ এবং কাল্ট দুর্গাদি শব্দ হইতে অন্য অনা বস্তু প্রতিপাদ্য হইয়া কোন শাস্ত্রের কি প্রকাব তাৎপর্যা ਲੇ নিশ্চয় হইতে পারেন, ইহার কারণ এই যে সংস্ক তে নিয়ম করিয়াছেন যে শব্দ সকল প্রায়শ্ব ধাতু হইতে বিশেষ বিশেষ * পতায়েব দ্বার পিন্ন হয় সেই ধাতুর অনেকার্থ এবং প্রত্যয়ে নান প্রকাব অর্থে চয় অতএব প্রতি শব্দের নানা প্রকার বুৎপত্তি বলেতে অনেক প্রকার অর্থ হইতে পাবে । অধিকন্তু কিঞ্চিৎ মনো নিবেশ করিলে সকলে’অনাযাসে নিশ্চয় কৰিবুেন যে যদি রূপগুণ বিশিষ্ট কোন দেবতা কিম্ব মনুষ্য বেদান্ত শাস্ত্রের বক্তব্য ছুইতেন তবে বেদান্ত পঞ্চাশদধিকপণচশত সূত্রে কোন-স্তানে সে দেবতার কি মনুষ্যের প্রসিদ্ধ নামের কিম্ব রূপের বর্ণন অবশ্ন হইত কিন্তু ঐ সকল সূত্রে ব্রহ্ম বাচক শব্দ ফুি দেবতা কিম্বা মহাযার কোন প্রসিদ্ধ নামেব চৰ্চ্চার লেশ নাই। যদি বল বেদে কোন কোন স্থানে রূপগুণ বিশিষ্ট দেবতার এবং মনুষোর ব্রহ্মত্ব রূপে বর্ণন কবিয়ান অতএব ঠাঙ্গর সাক্ষাৎ ব্রহ্মরূপে উপাসা হয়েন ইহাৰু উত্তর এই অতাপে মনোযোগ কুৰিমেই প্রতীতি হইবেক যে এমন্ত কথনের দ্বারা ঐ দেবত কিম্বা মনুষ্যের সাক্ষাৎ ব্রহ্মত্ব প্রতিপন্ন হয় নাই যেহেতু বেদেতে । যেমন কোন কোন দেবতার এবং মনুষোর ব্ৰহ্মত্ব কথন দেখিতেছি সেটু রূপ আর্কাশের এবং মনের এবং অস্থাদির স্থানে স্থানে বেদে ব্ৰহ্মত্ব রূপে বর্ণন আছে এসকলকে ব্রহ্ম কথনের তাৎপর্যা বেদের এই হয় যে ব্রহ্ম সৰ্ব্ব
