পাতা:রাজা রামমোহন রায়-প্রণীত গ্রন্থাবলী.pdf/২৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* ( 5 *s } জানেন, তাহাতে ছুড়ান ও খল বাক্তিরা বিরুদ্ধ পক্ষকেই গ্রহণ করিয়া থাকেন। আর সজ্জন বিশিষ্ট বাক্তিরা উত্তম পক্ষকেই গ্রহণ করেন— যেমন জনকুাদির রাজা শাসন ও শত্রু দমন ইত্যাদি বিষয় ব্যাপার দেখিয়া কুঞ্জনেরা তাহাদিগে বিসয়াসক্ত জানিয়া নিন্দ করিত এবং ভগবান কৃষ্ণ হইতে অৰ্জুন জ্ঞান প্রাপ্ত তষ্টা যুদ্ধ এবং রাজা করিলে পর দুৰ্জ্জনের তাহাকে রাজ্যাসক্ত জানিয়া নিন্দিত রূপে বর্ণন করিত, ইহা পুনর্ব পূৰ্ব্বও দৃষ্ট আছে। তাহার উত্তর ধৰ্ম্মসংহারক ও পৃষ্ঠে ৬ পংক্তিতে লিখেন যে “মনুষো ও বাহ চিহের দ্বারা সে ভাব বোধ করিতে পারেন নতুবা ছুটি ও শিন্ট কি রূপে, বোধ হইতেছে’ এবং পরাশরের বচন ঐ পৃষ্ঠে লিখিয়াচেন যাহার অর্থ এই যে স্বরবর্ণ ইঙ্গিত আকার চক্ষ চেট। এই সকুল বাহ চিহ্লেব দ্বারা মন্থমোর অন্তর্গত ভাব বোধ করিবেক । অতএব এই বাহ লক্ষণের প্রমাণে ইদানীন্তন জ্ঞাননিষ্ঠদের প্রথম পক্ষই, অর্থাং BBB BBBB BBBB BBB B BBBB BBBS BBBB BB BBBBBBB BB BBBB S BBBBS BBB BB BBBB DD BBB BB BB ইহাও কেবল ইদানীন্তন হয এমত মহে, বরঞ্চ পূর্ব পর্ব যুগের দুর্জেনেরাও যখন জনকাৰ্জুন প্রভৃতি জ্ঞানিদিগকে নিন্দ করিত তখন তাছাদিগকে নিন্দার হেতু জিজ্ঞাসিলে এই রূপই উত্তর দিত যে “শ্বর বর্ণ ইঙ্গিত আকার চক্ষুঃ চেন্টার দ্বারা আমরা জানিয়াছি যে ঐ জ্ঞাননিষ্ঠেরা আসক্তি পূর্বক বিষয় কৰ্ম্ম ও শত্ৰ বধ স্ত্রী সঙ্গ এবং ঐশ্বর্য ভোগ করতেছেন সুতরাং কৰ্ম্ম ব্রহ্ম উভয় ভ্রন্ট হয়েন" অতএব ভুঞ্জনের সর্বকালেই পর নিন্দ করিবার নিমিত্ত দোষ আরোপ করিতে ক্রটি করে নাই । ৫৩ পৃষ্ঠে যোগ বশিষ্ঠের বচন কহিয়া লিখিয়াছেন (সর্বে ব্রহ্ম বদি যান্তি সংপ্রাপ্তে চ কলে যুগে। নানুতিষ্ঠন্তি মৈত্ৰেয় শিশ্নোদরপরায়ণা: | কলিযুগ প্রাপ্ত হইলে সকল লোক ব্ৰহ্ম এই শব্দ কহিবেক কিন্তু হেমে ত্ৰেয় শিশ্নোদর পরায়ণের অনুষ্ঠান করিবেক না । যোগবশিষ্ঠে ভগবান বামচন্দ্রকে সম্বোধন করিয়া বশিষ্ঠদেব উপদেশ করেন এবচনে মৈত্ৰেয়ের সম্বোধন দেখিতেছি । সে যাহা হউক, যাহার। যাহার। ব্রহ্ম কহে এবং শিশ্নোদর পরায়ণ হইয়া অনুষ্ঠান করে ন!' তাহারাই এ বচনের বিষয় হয়