( ৩২৫ ) হইয়৷ নৃত্য কি উৎসাহ করিতে দর্শন করিয়াছেন” ইহার উত্তরে ধৰ্ম্মসংহ, রক ১৩৫ পৃষ্ঠে লিখেন যে “ ভাক্ততত্ত্বজ্ঞানির কি ভ্রাস্তি, দর্শনের অপেক্ষা” কি, দশের মুখে কে হস্ত প্রদান করে দশের বচনই সত্যাসত্যের প্রমাণ হয়” । উত্তর ।--দশের মুখই প্রমাণ এই নিয়ম যদি ধৰ্ম্ম সংহাক্লক করেন তবে এ বিশিষ্ট সন্তান আমাদের প্রতি যে পান ও হিংসার উল্লেখ করেন ততোধিক ঐ দশ মুখ প্রমাণ দ্বারা তাহার অতি মান্যের ও অতি প্রিযের বুর্ণন বাহুল্য আছে কিন্তু আমরা সে উদ্বেগ জনক বাক্য কহিব না । ১৪৮ পৃষ্ঠে লিখেন যে “ অতি শিশু ছাগলকে অলপ মূল্যে ক্রয় করিয়া কাহার বা পুরুষাঙ্গ হীন পূৰ্ব্বক উত্তম আহারাদি দ্বারা পালন করত— অঙ্গলির দ্বারা ভোজনের উপযুক্ততানুপযুক্তত্ব পরীক্ষণ করিয়া যখন বিলক্ষণ হৃষ্ট পুস্টাঙ্গ দর্শন করেন তৎকালে পরম হর্ষে বন্ধু বান্ধবের সহিত স্বহস্তে বহু প্ৰহারে ছেদনান স্তর স্বোদর পূরণ করিয়া থাকেন " - উত্তর । --এরূপ অলীক কথন যাহার স্বাভাবিক চিত্ত তাহ হইতে কদাপি হয় না, যদ্যপি এ অমূলক মিথ্যার সমুচিত উত্তর এই ছিল যে হিন্দুর সৰ্ব্বথা অভক্ষ্য যে পশু তাহার বৎসের ঐ রূপ পালন ও পরে হিংসন BBBBBBB BBB BBBB BBBB BBB BB BBBB B BBBB BBB BBDSS বালীকের সহিত রাগন্ধি হুইসা অলীক কথন করিয়াছেন । ১৪৬ ও ১৯। পৃষ্ঠে যাহা লিখেন তাহার তাৎপৰ্য্য এই যে এক বাক্তি পণ্ডিত সভাতে আপনাকে বৈদিক, স্মৰ্ত্ত, তাত্মিক, রূপে প্রকাশ করাতে তাহদের বিচার দ্বারা আপনাকে পশ্চাৎ কৃষি কৰ্ম্মকুার স্বীকার করিলেন, উত্তর -পণ্ডিত সভাতে এরূপ আপণ্ডিতের পণ্ডিত্য প্রকাশে তাহার কেবল লজ্জাকর হয়, সেইরূপ ও তাপণ্ডিতমণ্ডলীতে যথার্থ কথনের দ্বার। পণ্ডিতও অপমানিত হইয়াছেন ইহাও শ্রুত আছে যেমন মূর্খদের সভাতে কোনো এক পণ্ডিত শাক, শালালি, বক, ইহা কহিয়া তিরস্বত হইয়া ছিলেন যেহেতু তাহার শীগ শিমুল বগ ইহাকেই শুদ্ধ জ্ঞান করিত। আমর প্রথম উত্তরের ২৩৬ পৃষ্ঠে লিখি যে “ পরমেশ্বরের জন্ম মর। চৌর্য্য পারদর্য্য ইত্যাদি দোষকে যথার্থ জানিয়া অপবাদ দিতে পারেন” তাহার উত্তরে প্রথমত ১৪১ পৃষ্ঠে ৭ পর্যুক্ততে লিখেন যে “ শ্ৰীভগবানের জন্ম ও
- g
