পাতা:রাজা রামমোহন - দেবেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য্য.pdf/১৯

তৃতীয় পরিচ্ছেদ SNO হইয়াও তাহদের মুখের উপর স্পষ্ট কথা বলিয়া তর্ক করিতে আরম্ভ করিলেন । BBBBDYS DBBDBBBD BBB DD DB DDD DD DYKSKLLDY সঙ্গে তঁহাদের দোষ ধরিয়া তর্ক করিতে দেখিয়া ব্ৰাহ্মণ-পণ্ডিতগণ সকলেই মনে মনে রামমোহনের উপর ভারি চটিয়া গেলেন ; সকলেরই ইচ্ছা হইল যে তঁহাকে সেখান হইতে দূর করিয়া দেন। কিন্তু সেই সকল বড় বড় মহামহোপাধ্যায় পণ্ডিতদের মধ্যে এমন বিদ্যা বুদ্ধি পাণ্ডিত্য ও শক্তি BDBBD DD DS DD DDDBDS EDBB BBDBBBB DBDBD DBBD নিরন্ত করেন। সুতরাং তাঁহারা কীল খাইয়া কীল চুরি করিতে লাগিলেন। মনে মনে বালকের অদ্ভুত পাণ্ডিত্য ও শক্তির প্রশংসা করিয়া, বাহিরে তঁহাকে “নাস্তিক’ বলিয়া, যেন অগ্ৰাহ করিয়া তাহার কথা উড়াইয়া দিয়া, মনের আপশোষ মিটাইতে লাগিলেন। রামমোহন পণ্ডিতবর্গের এই রকম অবস্থা দেখিয়া মনে মনে হাসিলেন, কিন্তু তঁহাদের অন্যায় অত্যাচার কিছুতেই চুপ করিয়া সহিতে পারিলেন না। র্তাহার প্রাণের মধ্যে ভগবান যে ব্ৰহ্মজ্ঞানের উজ্জল আলোক জালিয়া দিয়াছিলেন। সেই আলোকের সাহায্যে তিনি প্রকৃত ধৰ্ম্মরক্ষার জন্য নূতন পথ ধরিলেন। তিনি দেখিলেন যে কেবল দুই চারি জায়গায় পাঁচজনকে জড় করিয়া হিন্দুদের দোষ দেখাইয়া মুখোমুখী তর্ক করিলে ফল হইবে নাসমস্ত দেশে দেশে এ বিষয় লইয়া আন্দোলন করিতে হইবে-তবে যদি DBBDB D BBBD DDBD DSS iD D DDBDBD BDDB BDBBBB উঠাইয়া দিবার জন্য-তাহার বিরুদ্ধে নানাপ্রকার যুক্তিতর্ক দেখাইয়াএকখানি পুস্তক লিখিলেন। তখন তাহার বয়স ষোল বৎসর মাত্র। পুস্তকে তাহার অসীম বিদ্যা, তীক্ষ বুদ্ধি, গভীর পাণ্ডিত্য এবং সুন্ম ও জটিল ধৰ্ম্মতত্ত্বের সরল যুক্তিতৰ্কসকল প্ৰকাশ পাইল ।