পাতা:রাজা হরিশ্চন্দ্রের উপাখ্যান.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৮ রাজা হরিশ্চষ্ট্রের উপাখ্যান । , সহিজ্ব পুষ্প মস্তৃক উপরে । বাজিল কণ্টক শিরে ভেদিল জস্তরে । ক্রোধে কম্পবান শিৰ বলে ডাক দিয়ে উপহাস করে বুঝি ভিক্ষারী দেখিয়ে ঘোড়ঙ্কর দ্বিজবর কহিছে তখন। কি কারণে এত ক্ৰোধ দেব পঞ্চানন । আমি মাহি জানি ੋਲ ধন্টকু আছয়। এনেছে এ পুষ্প তুলি দুঃখিনী ভনয় ক্ষমা কুর পশুপতি লইলাম শরণ। শুনি পুনঃ সদাশিব কহিছে বচন | জর্জর হইল অঙ্গ শেল,বাজে ৰুকে । অবশ্য তাহাবে কল্য দংশিবে তক্ষকে । যেমন আমার অঙ্গ হৈল জ্বালাতন । বিযেতে জ্বলিয়া তার হইবে মরণ । দ্বিজবর বলে প্রভু কি বাক্য কহিলে। অবোধ শিশুরে এত কেন শাপ জিলে । কাঙ্গালীর পুঞ্জ সেই জার কেহ নষ্ট{ কৃপা করিশাপে মুক্ত করহ গোসাঞি তুমি যদি রক্ষা নাহি করিবে এহারে। জগভেতে গালি সবে र्किवक জামারে। শিব ফুল ৰেষ্ট বাক্য বাহিরেছে তুণ্ডে । অবশ্য তক্ষক কালি দংশিবেক মুণ্ডে । শাপ দিয়া পঞ্চানন তলিলকৈলাস । এতদিনে হরিশ্চন্দ্রের হৈল সৰ্ব্বনাশ। এ সব বৃত্তান্ত নাহি জানে ক্লহিপুল। সুখেতে खरेब्रा च्छर , अननौब्र ** । রজীতে রাজরাণী দেখিল স্বপন্ন। তক্ষকে দংশিনে শিশু ছইল নিধন। অমনী কান্দিরে রাণী উঠে । 臻