পাতা:রাজেশ্বরী - শেখর মিত্র.pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আমার সময়ের মুহূর্ত এবং সম্রাজ্ঞীর জন্য নতজান হয়ে আর কি লাভ | বিনীত প্রাথনায় সময়ের করকমলে আমার সব দাব’লতা— বৈষ্ণবের মত যদি বলি, ক্ষমিও প্রভূ—। কি হবে তাতে ? অনেক বেলা অনেক সময় অনেক মহতে ইতিহাসের মর্মান্তিক উল্লাসে ভ্রাকটি করে গেছে। এক একটি মাইলস্টোন, এক একটি প্রতীক্ষা শেষ পর্যন্ত আমার পৌছানো হয়নি সঠিক সময়ে । শহরের ভিড়, মিছিল, ‘আজ ভোট', 'কাল বন্ধ', সবার মাঝে আমি আটকে গেছি। নিদারণ দুঃসময়ের ——& মাহত আমায় অন্ধ করেছে। তোমার কাছে আমার সঠিক সময়ে যাওয়া হয়নি! তিল তিল করে মহাতের রেখা মিশেছে ব্যটির ফোঁটায় নাবালক বধি কখনো প্ৰলাপ, কখনো আলাপে মগধ, সময় আদরের ছলনায় মহতকে চুরি করে আমাকে বেবাক বোকা বানিয়ে অপ্রতিহত নিষ্ঠর তজনী তলে সতক করে দেয় কালবৈশাখীর আগে । শুকনো পাতার মত যত প্রতিশ্রুতি আবৃত ঘন অন্ধকারে মতা তার হাতছানি দিয়েছে। নিরন্ন পাংশ জীবনকে অভিশপাত দিও না, সম্রাজ্ঞ, কথা দিয়ে কথা না রাখার অপরাধ দুঃশ্চিন্তার শেষে চরিত্রহীন না হয়ে সময়ের মহাতের শৈশবের অপার সরলতায় আমার সফটিক চোখ দুটি তোমার সতনাধীরে উপহার দেবে নতুন মানষের মহাতের আমন্ত্রণে। সময়ের মাহত আমার প্রতি যতই উদাসীন নিষ্ঠুর, তুমি ক্ষমাময়ী আমার সাম্রাজ্ঞী, S3