পাতা:রাণী ভবানী - হারাণচন্দ্র রক্ষিত.pdf/২৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ । 之@ আর আমরা মূর্খতাপ্ৰযুক্ত যেজন্য তোমার প্রতি মনে মনে অনুযোগ করিয়াছিলাম,-তাদের একজন-সেই প্ৰথম আসামী,- আহা, সেই জমিদার-পুত্রটি,-কাহাকে আর মুখ না দেখাইয়াই,-সেই দিন রাত্ৰেই, অপমানে ও ঘূণায় আত্মহত্যা করিয়া জ্বালা জুড়াইয়াছে!--আর সেই দ্বিতীয় আসামী-সেই অধ্যাপক পুত্রটি, সেই বিচারের দিন হইতেই কেমন হইয়া গেল ;-তাহার মনে কেমন একটা ধিক্কার জন্মিল,-সে। আর গৃহমুখী হইল না,-বিবাগী হইয়া কোথায় চলিয়া গেল ;-এখন শুনিতে পাই, সেই অতি বড় ক্ৰোধী যেন ঋষিতুল্য শাস্তশিষ্ট ও সাধুস্বভাব হইয়াছে ;-সে ব্যক্তি এখন তার পিতার নিকট অতি সংযতভাবে, শাস্ত্ৰাধ্যয়ন করিতেছে। তাই বলিতেছিলাম, মা, তুমি দর্পণে প্ৰতিবিম্ব দর্শনের ন্যায়, লোকের মনের ভিতর এমন প্ৰবেশ কর কিরূপে ? --অপরাধীর প্রকৃতি বুঝিয়া, তাহাকে তদনুযায়ী শাস্তি দাও কেমন করিয়া ?” এই সময় অদূরে কি একটা কোলাহল উথিত হইল। দয়ারাম পশ্চাৎ ফিরিয়া চাহিয়া দেখিলেন, একটা লোককে চার পাঁচজনে পড়িয়া, পিছ-মোড়া করিয়া বাধিয়া লইয়া আসিতেছে,--আর তার পিছনেও কতকগুলি লোক হৈ হৈ করিাতেছে। দয়ারাম একটু ইঙ্গিত করিবাগাত্র, সেই গোলমাল থামিয়া গেল ;-বাজে লোকও সব সরিয়া পড়িল ;-কেবল দুইজন রক্ষী,-সেই বন্ধনদশাগ্ৰস্ত লোককে সেখানে আনিয়া BDDD DBDBBDD SSSgYYD DBDBS DDBBDB KBY DDBBB DBBDS “ধৰ্ম্মাবতার। এই ছিচকে চোরটার উৎপাতে পল্লীর লোকসকল তিষ্ঠিতে পারিতেছে না,-এর যা হয় একটা ব্যবস্থা আপ