পাতা:রাতকাণা - নির্ম্মলশিব বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

/र्शाउँढ़ीं। ©ግ গোবৰ্দ্ধনের শযনের উপক্রম দিী। ওকি গো, আবার গুচ্ছ কেন ? একেবারে খেয়ে শেও না ? গোবৰ্দ্ধন। একটু ঘুমিযে নিই খেলু, শরীরটা বড় আক্লাস্ত হয়েছে । খাবার দিযে গেলে উঠে খাব এখন । ( স্বগত ) বাবা, না শুলে রক্ষা আছে ? শাশুড়ীর সামনে থেতে ব’সে, ডালের বাটীতে হাত দিতে মাটীতে হাত ঘষি আর কি ? উহু, ও খেয়েই কাজনেষ্ট । একটা রাত্তির উপবাস করলে মবে যাব না, কিন্তু আমি যে রাতকাণ—সেটা এরা জানতে পারলে লজ্জাতেই ম’রে যাব । ( প্রকাশ্বে ) দেখ খেতু, দেহটা আজ ভাল নাই, আমি আর আজ রাত্তিরে কিছু খাব না । খেদী। তা কি হয গো ? বাবা এই রাত্রে পুকুরে জাল ফেলে তোমার জন্তে বড় মাছ ধরলেন । তুমি না খেলে তার মনে কষ্ট হবে যে ! গোবৰ্দ্ধন । তাই ত, কষ্ট হবে—কিন্তু আজ আর কিছু না খেলেই ভাল ছিল । তা এখন ত রান্নার একটু দেরী । আছে, ততক্ষণ একটু গড়িযে নিই। খেদী। তা না হয নাও । আমি খাবার হয়েছে কি না দেখে আসি । প্রস্থান গোবৰ্দ্ধন। হে মা কালী, এই খাবার দায় থেকে কোন রকমে রেহাই কর । বলেছি ত মা, পাটটা বিউলেই