পাতা:রামচন্দ্রের বক্তৃতাবলী (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৩৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ రిలు ] আজ আমি মহাশয়দিগের নিকটে আপাততঃ বিদায় প্রার্থন করিতেছি। বিদায় কথাটা উচ্চারণ করিতে আমার যে ক্লেশ হইতেছে, তাহা আর কি বলিব । প্রভুর নাম লইয়া পনের মাস আনন্দে কাটইতেছিলাম, কিন্তু কি করিব, গোলাম আমি, যদ্যপি কখন রামকৃষ্ণমন্দির স্থাপিত হয়, তাহা হইলে আমি পুনরায় সাধারণ সমক্ষে উপস্থিত হইয়া রামকৃষ্ণলীলা কীৰ্ত্তন করিব । স্থানের জন্য আমাদের যেরূপ লাঞ্ছনা হইয়াছে, তাহা মনে করা যায় না । প্রভুর প্রতি যদ্যপি আপনাদের শ্রদ্ধাভক্তি থাকে, তাহা হইলে রামকৃষ্ণমন্দির সম্বন্ধে সহায়তা করিতে পশ্চাৎদৃষ্টি করিবেন না। সাগৰ লঙ্ঘন করিতে সকলে পারে না, কিন্তু কাষ্ঠবিড়ালীরও প্রয়োজন আছে । আপনার প্রভুর বিষয় সম্বন্ধে একবারে সম্পূর্ণ গ্রন্থ পাইয়াছেন । তাহা দ্বারা বিশেষ সুবিধা হইবে। যদ্যপি তাহার বিষয় লইয়া আলোচনা করিতে চাহেন, দয়া করিয়৷ রবিবারে কাকুড়গাছী যে{গদ্যানে গমন করিলে বিশেষ আনন্দিত হইব। প্রাতঃকালে যাইয়া প্রভুর পূজায় যোগদান করিতে পারিবেন এবং মহাপ্রসাদ পাইয়। সায়ংকালে গৃহে ফিরিয়া আসিতে পারিবেন। সকলে আশীৰ্ব্বাদ করুন, যেন অচিরাৎ রামকৃষ্ণ-মন্দির স্থাপিত হইয়া তাহার নবলীল। প্রচারিত হয় :