পাতা:রামচন্দ্রের বক্তৃতাবলী (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৪২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ 8 eર ] চিনিতেন । ঠাকুরকে দেখিয়া কৰ্ভূঠাকুরাণী বিশেষ আনন্দ প্রকাশপূর্বক নানাবিধ উপদেশ শ্রবণ করিলেন। সায়ংকাল সমাগত দেখিয়৷ প্রভু বিদায় চাহিলেন। কর্তৃঠাকুরাণী পরমানন্দে কহিলেন, “বাবা! আহা ! তোমার কি মিষ্ট কথা ? কথা শুনিতে শুনিতে সব ভুলিয়৷ যাই। মাঝে মাঝে এস।” ঠাকুর বাহিরে আসিয়া পুনরায় অতিব্যন্তে অন্তঃপুরে প্রবেশ পূর্বক কহিলেন, “ওগো ! তোমরা আমায় কিছু খেতে দিলে না।” গিন্নি অপ্রতিভ হইয়া একটী সন্দেশ আনিয়া দিলেন। ঠাকুর তাহার কণিকা মাত্র স্পর্শ করিয়া প্রস্থান করিলেন। ঠাকুরের এই কাৰ্য্যের দ্বারা তাহাকে লোভী বলিতে পারেন, কিন্তু ভাবিয়া দেখিলে তাহ বলা যায় না। লোভী একটী সন্দেশ পাইয়া তাহার কণিকা গ্রহণ করিলেন কেন ? একদিন একথা তাহাকে জিজ্ঞাসা করায় বলিয়াছিলেন যে, আমি কি বিপদেই পড়িয়াছি, তাহা আমিষ্ট জানি। আমার বিপদ অপরে কিরূপে বুঝিবে ? যাহার যন্ত্রণা হয় সে আপনিই বুঝিতে পারে, অপরকে বুঝান যায় না । আমায় কেহ ডাকিতে চাহে না, বাটীতে লইয়া যাইতে চাহে না, কি করি আমার নিজের প্রয়োজন, সুতরাং, আপনিই একটা হেতু করিয়া যাই, পরিচয় ও দিই, বুঝিয়াও বুঝে না, দেখিয়াও দেখে না, অমনি বিদায় করিয়৷ দেয়। যদ্যপি কিছু চাহিয়া না ভক্ষণ করি, তাহা হইলে গৃহস্থের অকল্যাণের অার সীমা থাকিবে না। শাস্ত্রের বিধি আমি কিরূপে অমান্ত করিব । তাই কিছু চাহিয়া মুখে দিয়া আলি। তাহার কাঙ্গালবেশ, কাঙ্গালভাব দেখিয়া কেহ প্রহার করিতে আসিত, কেহ গালাগালি দিত, কেহ বিদ্ধপ করিত, তিনি অঞ্জলি পাতিয়া সমুদয় গ্রহণপূৰ্ব্বক তাহাদের পূর্ণ মৰ্য্যাদা প্রদান করিতেন। প্রেমের পাগল, প্রেমচূড়ামণি, প্রেম দিতে एड्स, छांशहे जांशTयङ फ्रांजिब्बा लिग्नां८छ्म । च्षांभङ्गी कणिब्र औद च८ॐ