পাতা:রামচন্দ্র দাসের জীবনচরিত.pdf/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( چاډ ) পূজার দ্বিতীয় তিথিতে বিসূচিকা রোগাক্রান্ত হইয়া এ যাত্রায় রক্ষা পাইব না, মনে মনে জানিতে পারিয়া তাবৎ আত্মীয় বর্গকে আহবান করিলে, তাহার আত্মীয় বর্গের উপস্থিত হইলেন । আত্মীয় বর্গের মধ্যে শ্যালাকে সক্ষম দেখিয়া তাহাকে কছিলেন “ভাই আমি ত চলিলাম, আমার অপোগণ্ড শিশু-গুলির তত্ত্বাবধারণ করিও ।" র্তাহার শ্যাল তদবাক্য শিরোধাৰ্য্য পূর্বক স্বীকার করিলেন। তিনি, আপন শ্যালার অঙ্গীকার অবিচলিত করণশিয়ে সকলের সমক্ষে নিম্নস্থ শ্লোকটী মৃদু স্বরে বলিলেন । “উদয়তি যদি ভানু পশ্চিমেদিগ বিভাগে, বিকসতি যদি পদ্মঃ পৰ্বতানাং শিখাগ্রে । প্রচলতি যদি মেৰুঃ শীতলং যাতি বহ্নিঃ, ন চলতি খলু বাক্যং সজ্জনানাং কদাপি । ইহার কয়েক ঘণ্টা পরেই প্রায় ৪০ চল্লিশ বৎসর বয়সে মানব লীলা সম্বরণ করেন । তিনি ইহ লোক

  • ভীবার্থ--পশ্চিম দিকেতে যদি হয় স্বর্য্যোদয়,

পৰ্ব্বতের গতি শক্তি, বহ্নি স্নিগ্ধ হয় । পদ্ম পুষ্প হয় যদি পৰ্ব্বত শিখরে, তথাপি সজ্জন বাক্য কতৃ নহি ফিরে ।