পাতা:রামচন্দ্র দাসের জীবনচরিত.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( & & ) স্বামীদের দেশীয় লোকেরা যেকেবল এৰূপ কহিয়৷ থাকেন এমন নয়, পৃথিবীর তাবৎ খণ্ডেই মহান লোকদিগের জন্মে ঐ প্রকার প্রবাদ চলিয়া আসিতেছে । যেমন বাঙ্গালা দেশের মধ্যে বিদ্যাশিক্ষার আকর স্থান নবদ্বীপ, তাদৃশ সম দায় য় রোপ খণ্ডের মধ্যে গ্রীস দেশ ; তৎকালে য় রোপ খণ্ডের মধ্যে গ্রীকের সুসভ্য বিদ্বান বলিয়া পরিচিত ছিল । গ্রীকদিগের সুসভ্যসময়ে মহাকবি পিণ্ডারের জন্ম হয় ; তৎকালে প্রবাদ ছিল যে “পিণ্ডার অতি শৈশবে দোলায় শয়ন করিলে মধুমক্ষিকারা আসিয়া তাহার মুখমণ্ডলে গুণ গুণ স্বনি করিয়া বসিত। পিণ্ডারের মুখমণ্ডলে মধুমক্ষিকার আগমন ও উপবেশন দেখিয়া সুসভ্য গ্রীকেরাও বলিয়াছিল পিণ্ডার “ভবিষ্যতে মধুর-ভাষী সুকবি হইবে"। নীলমণি যথা সময়ে দ্বিতীয় পূপ্রের “রামচন্দ্র” এই নাম-করণ করলেন । পঞ্চম বর্ষ বয়ঃপ্রাপ্ত হইলে হিন্দুশাস্থের বিধি অনুসারে বিদ্যারম্ভ করান। রামচন্দ্র দাস, ৫৷০ সাড়ে পাচ বৎসর বয়স্ক হইলে স্বগ্রামে গুৰুমহাশয়ের পাঠশালায় বাঙ্গাল শিক্ষা করিতে লাগিলন । ক্রমশঃ দশম বর্ষে পদার্পণ করিলে ক্ষত্রিয়