পাতা:রামচন্দ্র দাসের জীবনচরিত.pdf/৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ૭૯ ] অধুনাতম কতবিদ্যগণের যে তদনুৰূপ সংস্কার জন্মিতেছে তাহ বলিলেও বলা যাইতে পারে । অধুনা আমাদের শাস্ত্রীয়বচমের পরিপাক কলই হউক, অথবা বর্তমান সময়ের সুসভ্য বিদ্বান জনগণের যুক্তি মূলকই হউক, ব্যায়াম কৌশল শিক্ষা এবং বলিষ্ঠ হওম যে সর্ববাদী সৰ্ম্মত, ও পৌৰুষের চিকু, তাহ প্রতীয়মান হইতেছে । - অতএব রামচন্দ্র দাস যে, তদ্‌গুণ বিশিষ্ট হওয়াতে প্রশংসাম্পদ হইয়াছেন, কেবল তাহা নহে। তৰুণ বয়সে যে ইন্দ্রিয়-নিগ্ৰহ করিয়াছিলেন তাহাতে আরও সাধুসমীপে যশস্বী হইয়াছিলেন। যেহেতু যৌবনকাল বিষম কাল। এই কালেই পাপ ও পুণ্যের সন্ধি স্থল । প্রায়ই তৰুণ-বয়স্কের সেই সন্ধি-স্থলে দণ্ডায়মান হুইয়াই আদিম সরস অথচ পরিণাম বিরস, যে নিয়মতীত ইন্দ্রিয়-সেবা, তাহারই অনুগামী হইয়া থাকেন, কিন্তু যাহারা ইন্দিয়-সেবা রাক্ষসীর প্রলোভনে মোহিত না হইয় তাহার করাল কবলে কবলিত না হন, তাহারাই ধন্য, এবং পুণ্যবান লোকদিগের আদরণীয় । রামচন্দ দাস, তৰুণ বয়সে ধনাৰ্জনক্ষম ও সবল