পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S बाभउन् व्नांश्र्त्यिौ ७ उ९कांठौन बक्नभांत्र নদীয়াব রাজারা এদেশে বহুকাল সুপ্ৰসিদ্ধ। আমবা বাল্যকালে পঞ্জিকাতে প্ৰথম পৃষ্ঠাতেই পন্ডিতাম “শ্ৰীশচন্দ্ৰ নুপাতেরমুজ্ঞয” অর্থাৎ শ্ৰীশচন্দ্ৰ নৃপতির আজ্ঞা ক্রমে সংকলিত। অনুসন্ধান কৰিলেই শুনিতাম নদী যাব রাজার। হিন্দুসমাজপতি, কুলধৰ্ম্মেব বক্ষক ও গুণিগণের উৎসাত দাতা । এই দেশীয় রাজগণ একসমযে দেশের মহোপক বা সাবন কবিযাছেন । যখন সমগ্ৰ দেশ যবন বা জাদিগের কবকবলিত হইয়। মুহামান হইতেছিল, তখন তাহারা স্বীয় মস্তকে বডবৃষ্টি সাহিত্য দেশমধ্যে জ্ঞানী ও গুণীজনকে বক্ষ। কবিযাছেন ; এবং শিল্প, সাহিতা, কলদিবা উৎসাহদান কবিয়াছেন। যবনাধিক বা কালে দেশীয বাজাগণ অনেক পবিমাণে সর্বময় কীৰ্ত্তা ছিলেন । তাঙ্গাদেব দোষ নিদ্ধাবিত রাজস্ব দিলেই তাহাব। স্বীয অৰ্পিকাব মধ্যে যথেচ্ছ পাস কবিতে KBDDSS BDDBDSDBDDB KB u T KKKE gLBBBBDS gLLD KSBB বাস কবিতেন । জ্ঞানী ব্যক্তিগণ অনেক সমযে ইহাদেব আশ্রযে বাস কবিয়া নিরাপদে স্বীয স্বীয প্ৰতিভাকে বিকাশ কবিলাব অবসব পাইতেন । ইহার নিদর্শন এখন ৭ বিদ্যমান। রঙ্গি যাছে । এখন ও পুরাতন বাজধানী সকলের সন্নিকটেই, বিষ্ণুপুবেব সুগায়ক ৭ ক্লষ্ণনগবেীব সুকাবকবদিগেব ন্যায, শিল্প সাহিত্যাদি বা ভগ্নাবশেষ দুষ্ট হইতেছে । অষ্টাদশ শতাব্দীতে নদীয়া-বাজি কৃষ্ণচন্দ্ৰ এ বিসযে মহাকাত্তি লাভ কবিযাছিলেন । বস্তুতঃ, পিক্ৰমাদিত্যেব বাজসভা না থাকিলে যেমন আমরা DEBBB SBBB Bu KDYB SGJYtD BLOKKLLS DBLBLY DLDB বাজসভা না থাকিলে ভারতচন্দ্রের অন্নদামঙ্গল পাইতাম না । ১৬৮৬ খ্ৰীষ্টাব্দেব ২৩শে ডিসেঙ্গব দিবসে ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীব কায্যাধ্যক্ষ জব চাৰ্ণক বাঙ্গালাব সুপাদাবেব সহিত বিবাদ কবিয, হুগলীীব কুঠা পবিত্যাগ পুৰ্ব্বক, ব্ৰাহ্মণী পত্নী সমভিল্যাহাবে, হুগলীব ১২ ক্রোশ দক্ষিণস্থিত গঙ্গাতীরবর্তী তানুটী নামক গ্রামে আসিয। এক নিম্ববৃক্ষতলে আপনাব শিবির ও নুতন কুঠার ভিত্তি স্থাপন কবেন । তৎপবে চাৰ্ণক কিছু দিনেপ জন্য সেখান হহঁতেও তাড়িত তহঁধা হি জলাব নিকটে গিয। কৃঠিা স্থাপন কবিযাছিলেন , কিন্তু পুনবায় ১৬৯০ সালেব আগষ্ট মাসে ফিবিয়া আসিয। সুতানুটীতে কুঠী নিৰ্ম্মাণ কবেন। ইতাই কালে মহানগৰী কলিকাতারূপে পবিণত হইয়াছে। প্ৰথমে ইহা একটি বাণিজ্যের স্থান।মাত্র ছিল। অষ্টাদশ শতাব্দীব্য শেষভাগেই ইহা ইংবাজ গবর্ণমেণ্টেব্য রাজধানী ৰূপে নিৰ্ণীত হয। সেই সময হইতে ইহাব শ্ৰীবৃদ্ধি আবিস্তম্ভ হয় ; এবং উনবিংশ শতাব্দীব মধ্যেই ইহা ভ}বতেব একটি সর্বাগ্রেগণ্য নগবীরূপে পবিগণিত হইয়াছে। কলিকাতাব অভু্যদয়ের পুর্কের নবদ্বীপে রাজাদিগের রাজধানী কৃষ্ণনগবই বঙ্গদেশের সর্ব প্ৰধান স্থান ছিল, এবং নদীয়া জেলা সকল প্ৰকার সভ্যতা ও শিষ্টাচারের উৎপত্তিস্থান ছিল । কৃষ্ণনগরের রাজবংশ এই সকল সভ্যতা ও শিষ্টাচাবের উৎস-স্বরূপ ছিলেন। যেমন